Monday, November 21, 2016

মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“বাল্যবিবাহ মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।

সোমবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি বাল্যবিবাহকে সকলের জন্য একটি অভিশাপ বলে আখ্যায়িত করেন ।
তিনি বলেন,”পৃথিবীর যেসব দেশে বাল্যবিয়ের হার সবচেয়ে বেশি সেগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থানও তালিকাভুক্ত। বাল্যবিয়ের কারণে কম ওজন ও খর্বাকৃতির শিশুর জন্ম হয়। যেসব কিশোরী মা হয় তারা দ্রুত তাদের জীবনী শক্তি হারিয়ে ফেলে। বাল্যবিয়ের শিকার অপরিণত মায়েরা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে অনেকে মৃত্যুর শিকার হচ্ছে।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন,”একটি শিশুর জন্মগত অধি কারকে ক্ষুণ্ন করে বাল্যবিবাহ।
শিশুর অধিকার আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। শিশুর অধিকার রক্ষা করতে না পারলে মানবাধিকারও রক্ষা করা যাবে না। মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা।” ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে বাল্যবিবাহ যে কতটা মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, বাল্যবিবাহ রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, November 20, 2016

রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরতা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:বাংলাদেশের (আইএইসআরসিআরএস) মানবাধিকার সংগঠন



“রোহিঙ্গাদের উপর বর্বর  নির্যাতন মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
শনিবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
তিনি বলেন,  প্রকাশ্যে যেভাবে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন করা হচ্ছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। কিন্তু ভয়তে নিজ দেশ থেকে পালিয়ে এসে অন্য দেশে আশ্রয় গ্রহনের বিষয়টি মানবাধিকার রক্ষায় কতটুকু কার্যকর হবে। জাতিসংঘের শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশে দেশটির অভ্যন্তরে বিষয়টি সমাধানের জন্য আরও প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়োজন ছিল। প্রয়োজনবোধে কঠোর হওয়া দরকার ছিল।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে এই নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত খোলা রাখার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা মানুষদের জন্য বাংলাদেশ যেন নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে সে সম্পর্কে বলেছে সংস্থাটি।

Tuesday, October 18, 2016

মাগুরায় ধর্ষিত ছাত্রীকে দেখতে গেলেন মানবাধিকার সংগঠক মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“মাগুরায় ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষনের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন” ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।সম্প্রতি মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম সাগর মাগুরা সদরে শ্রীফলতা গ্রামে ধর্ষিত স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে দেখতে গিয়ে উক্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, অপরাধী যেই হোক না কেন তাদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তি প্রদানের মাধ্যমে প্রশাসন জনগনকে বুঝিয়ে দিক আইন সবার কাছে সমান। তিনি এজন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও ধর্ষিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে ধর্ষণ যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
উল্লেখ্য, মাগুরা সদর উপজেলার শ্রীফলতা গ্রামে (২ অক্টোবর) ৪র্থ শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী (১২) ধর্ষিত হয়েছে। রবিবার রাতে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলা শ্রী ফলতলা গ্রামের মাদ্রাসা ছাত্রী বাড়ির একটি কক্ষে শুয়ে ছিল। এ সময় একই গ্রামের সবুর আলী, মহিদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান নামের ৩ যুবক তার ঘরে ঢুকে ছাত্রীটির হাত-পা , মুখ বেধে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এই সময় পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে ছিলেন না , তারা আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন । তারা বাড়ি ফিরে ধর্ষিতা মেয়েটিকে উদ্ধার করে রাতে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
মাগুরার সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায় বলেন, ছাত্রীকে ৩ যুবক ধর্ষণ করেছে । তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, বাংলাদেশে ধর্ষণ একটি দূরারোগ্য ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে  তাই ধর্ষণ প্রতিরোধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, ধর্ষণ রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Saturday, August 13, 2016

মাগুরায় নারী নির্যাতন:ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির নিন্দা

“মালতী রাণী নামে এক গৃহবধূকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম ও বর্বর পাশবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
 
 
শনিবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি মালতী রাণীকে নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
 
 
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে একজন নারীকে গাছের সাথে বেঁধে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে। যেভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন।
 
 
 
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক। মোটকথা কোন না কোনভাবে নারীকে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।
 
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে নারী নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
 
শুক্রবার বিকেলে মাগুরা সদর উপজেলার কুকনা ঘোষপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মালতি ওই গ্রামের রতন কুমার শীলের স্ত্রী।মালতী রানী বলেন, ‘সম্প্রতি তার একটি ছাগল চুরি হয়। পরে একটি গরু চুরির সময় আমি চোরদের দেখে ফেলি। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করলে অভিযুক্ত ভরত, সুজন, স্বপন, রাজ কুমার, অসীম, শ্যামাপদ ঘোষসহ তার সহযোগীরা গত রোববার আমার স্বামী রতন ও আমাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে তারা আমার স্বামীকে তুলে নিয়ে যান। এর পর থেকে আমার স্বামী নিখোঁজ রয়েছেন।’

 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতায় সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Monday, August 1, 2016

মানবাধিকার রক্ষায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“ মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
রবিবার সকালে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়নে আইনের শাসন বাস্তবায়ন ব্যাতিত কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন,“ মানবাধিকার রক্ষায় গণসচেতনতা বৃদ্ধিসহ মানুষ হিসাবে মানুষের অধিকার রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে,তাহলেই একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, “ ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠন। আমরা দল মত,ধর্ম গোত্র নির্বিশেষে নিরপেক্ষভাবে সকল মামুষের অধিকারের ব্যাপারে কথা বলি।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে  নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

Monday, July 11, 2016

যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় আতিয়াকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় আতিয়াকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম ও বর্বর পাশবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
 
 
সোমবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি আতিয়াকে নির্যাতনে তীব্র প্রতিবাদ জানান।
 
 
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে একজন নারীকে গাছের সাথে বেঁধে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে। যেভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। আর এ ঘটনায় প্রথমাবস্থায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও তিনি ক্ষোভ জানান।
 
 
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক। মোটকথা কোন না কোনভাবে নারীকে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে নারী নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
 
 
গাইবান্ধায় এক অক্ষম পিতা যৌতুকের ২০ হাজার টাকা দিতে না পারায় শনিবার গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে গৃহবধূ আতিয়াকে। এ ব্যাপারে পুলিশকে বিষয়টি অবগত করতে নিষেধ করা হয়েছে বলে হুঁশিয়ারি করে দেওয়া হয়েছে।
 
 
নির্মম ও বর্বর ঘটনাটি ঘটেছে গাইবান্ধার মধ্য ফলিয়া গ্রামে। স্বামী ফারুক তার দেবর ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন আতিয়াকে গাছের সাথে বেধে নির্মম ভাবে বেধরক পিটিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে। এসময় স্থানীয় ব্যাক্তিরা এসে আতিয়াকে উদ্ধার করে।”
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতায় সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Saturday, July 2, 2016

গুলশানে নির্মম নৃশংসতা:ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির নিন্দা

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় গুলশানে একটি রেস্টুরেন্টে হামলায় নিহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|রবিবার (৩ জুলাই) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
“ঢাকার গুলশানে জিম্মি ব্যক্তিদের উপর নির্মম নৃশংসতায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”
“নিহতদের জন্য আত্মার শান্তি কামনাসহ এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”
আশরাফুল আলম বলেন,,”এসময়ে আমাদের সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে।যাতে পরবর্তীতে এধরনের অনাকাঙ্ঘিত ঘটনার সম্মুখীন আমাদের আর না হতে হয়।”
উল্লেখ্য,শুক্রবার রাত নয়টার দিকে গুলশানের হলে আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় পুলিশের দুইজন শীর্ষ কর্মকর্তা, ৬ হামলাকরীসহ কমপক্ষে ২৮ জন নিহত হন।

Tuesday, June 28, 2016

শিশু রহিতের উপর পুলিশ কর্মকর্তার অমানবিক নির্যাতনে মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

"শিশু রহিতের বুকে বুট জুতা দিয়ে পাড়িয়ে অমানবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন" হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|মঙ্গলবার (২৮ জুন) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।তিনি বলেন,“শিশু রহিতকে ৮ জুন রাতে যশোর কোতয়ালী থানায় রেখে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে।আর তাকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তিনি প্রচণ্ড ক্ষোভ জানান।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “দশম শ্রেণি পড়ুয়া শিশু রহিতের উপর নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত মানুষের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে । নির্বিশেষে অনেকে এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে । কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক । মোটকথা কোন না কোনভাবে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে শিশু নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যে পুলিশ এই ন্যাকারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে অচিরেই তার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।অন্যথায় এতে পুলিশের ভাবমূর্তি খুন্ন হচ্ছে।”


 
"৮ জুন রাতে যশোর কোতয়ালী থানায় রেখে রোহিতের ওপর চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। পুলিশি নির্যাতনের চিহ্ন তার সারা শরীরে।রোহিতের মা জুলি বেগম বলেন, এসআই বিপ্লব আমার ছেলে রোহিতকে যেদিন ধরে থানায় নিয়ে অমানবিক নির্যাতন চালান, সেদিন সে রোজা ছিল। কিন্তু নির্দয় পুলিশের তাতেও মন গলেনি। রোহিতকে ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে পুলিশ মোটা টাকা ঘুষ দাবি করে। পরের দিন ৯ জুন ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দেওয়ায় রোহিতকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।যার অডিও রেকর্ডিং তাদের কাছে আছে।"
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “শিশু নির্যাতনে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, শিশু নির্যাতন রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, June 19, 2016

সন্তানের প্রতি লঙ্ঘিত মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

অনেক বাবা-মা সন্তানদের শাসনের নামে যে নির্যাতন করছে তা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সন্তানদের মানসিক অবস্থা নিয়ে ভাববার সময় নেই অনেক বাবা-মায়ের, বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর। আজ রোববার, ১৯ জুন সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বাবা-মা দ্বারা অসংখ্য শিশু নির্যাতনের ঘটনা আসছে আমদের কাছে। শারীরিক ও মানসিক দু'ভাবেই শিশুকে নির্যাতন করা হচ্ছে। এমনকি কিছু কিছু শিশু নির্যাতনের ঘটনা রীতিমতো গণমাধ্যমেও আলোচিত হচ্ছে। যা সারা দেশব্যাপী অনেক সময় ব্যাপক সমালোচনার ঝড় সৃষ্টি করছে।

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন, ইদানীং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিশু নির্যাতনের একটি নতুন ধাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভর্তিপরীক্ষা ও তার প্রস্তুতি শিশু নির্যাতনের অত্যাধুনিক অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। শিশুদের বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্যক্রম শিশুদের জন্য এক দুঃসহ কর্মতালিকা। শিশুকে ঘিরে মা-বাবার যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাতে রসদ জোগাচ্ছে। শিশুদের যেনো ভালো রেজাল্ট করতেই হবে, এই নিয়ে চলে শিশুদের ওপর প্রচণ্ড মানসিক চাপ, এমনকি শারীরিক নির্যাতন। এক কথায় বলা যায়, বর্তমানে শিশুদের ওপর শিক্ষার নামে চলছে নীরব নির্যাতন।

তিনি বলেন, বাবা-মায়েরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী মনোভাব পোষন করে একটি শিশুকে যেভাবে শাসন করছে, তাতে শিশুটির যে অপূরণীয় ক্ষতি করছেন, তা অনুধাবণ করতে পারছেন না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে যে, শিশুর মানসিক অবস্থা নিয়ে ভাববার সময়ও যেন বাবা-মা'র নেই। চোখ তাদের এতটাই সামনের দিকে যে, নিজের পায়ে হোঁচট খাওয়ার মতো কোনো কিছু রাস্তায় পড়ে আছে কি না, তার দেখার মতো সময় তাদের নেই।

বাবা-মায়েরা সন্তানদের শাসনের নামে যে নির্যাতন করছে, তা বন্ধে সচেতনতাসহ একযোগে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানালেন, ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর।

Saturday, June 11, 2016

ঘুষ প্রতিরোধে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য সর্বপ্রথম বন্ধ করতে হবে:মোঃ আশরাফুল আলম সাগর

“ঘুষ প্রতিরোধে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য সর্বপ্রথম বন্ধ করতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|শনিবার (৪ জুন) সকালে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।”

তিনি বলেন,“ এদেশে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট (গোপন বলে ভাবা হলেও আসলে যা সকলেরই জানা) একটি বিষয়।নিয়োগকে কেন্দ্র করে শুরু হয়ে যায় বিভিন্ন পদ অনুযায়ী ঘুষের অংকের পরিমাণ নির্ধারণ করা।ফলে ঘটতে থাকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা”

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“এই ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যের জন্য অনেক যোগ্য ব্যাক্তিরা চাকুরী থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।ফলে অযোগ্য ব্যাক্তিরা এদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে যাচ্ছে।”

তিনি বলেন,“চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যাক্তি ঘুষ বিনিময়ের সাথে জড়িয়ে পড়েন।অনেক ব্যাক্তি তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা জোগাড় করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই ব্যাক্তি সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া ঘুষের টাকা নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃআশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,“ ফলে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যাক্তি তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমেও আলোচিত হয়ে উঠে।

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“আসল কথা হলো নিয়োগের ক্ষেত্রে জনগনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উল্টো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন অবৈধ।”

“এসময়ে, এদেশে জনগনের মধ্যে দেশপ্রেম-ভালোবাসা সমৃদ্ধ জীবন গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য নামের ওপেন সিক্রেট বিষয়টিকে চিরতরে অপসারণ করার কথা বললেন,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”