Monday, November 21, 2016

মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“বাল্যবিবাহ মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।

সোমবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি বাল্যবিবাহকে সকলের জন্য একটি অভিশাপ বলে আখ্যায়িত করেন ।
তিনি বলেন,”পৃথিবীর যেসব দেশে বাল্যবিয়ের হার সবচেয়ে বেশি সেগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থানও তালিকাভুক্ত। বাল্যবিয়ের কারণে কম ওজন ও খর্বাকৃতির শিশুর জন্ম হয়। যেসব কিশোরী মা হয় তারা দ্রুত তাদের জীবনী শক্তি হারিয়ে ফেলে। বাল্যবিয়ের শিকার অপরিণত মায়েরা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে অনেকে মৃত্যুর শিকার হচ্ছে।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন,”একটি শিশুর জন্মগত অধি কারকে ক্ষুণ্ন করে বাল্যবিবাহ।
শিশুর অধিকার আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। শিশুর অধিকার রক্ষা করতে না পারলে মানবাধিকারও রক্ষা করা যাবে না। মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা।” ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে বাল্যবিবাহ যে কতটা মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, বাল্যবিবাহ রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, November 20, 2016

রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরতা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:বাংলাদেশের (আইএইসআরসিআরএস) মানবাধিকার সংগঠন



“রোহিঙ্গাদের উপর বর্বর  নির্যাতন মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
শনিবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
তিনি বলেন,  প্রকাশ্যে যেভাবে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন করা হচ্ছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। কিন্তু ভয়তে নিজ দেশ থেকে পালিয়ে এসে অন্য দেশে আশ্রয় গ্রহনের বিষয়টি মানবাধিকার রক্ষায় কতটুকু কার্যকর হবে। জাতিসংঘের শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশে দেশটির অভ্যন্তরে বিষয়টি সমাধানের জন্য আরও প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়োজন ছিল। প্রয়োজনবোধে কঠোর হওয়া দরকার ছিল।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে এই নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত খোলা রাখার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা মানুষদের জন্য বাংলাদেশ যেন নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে সে সম্পর্কে বলেছে সংস্থাটি।