Monday, November 21, 2016

মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“বাল্যবিবাহ মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।

সোমবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি বাল্যবিবাহকে সকলের জন্য একটি অভিশাপ বলে আখ্যায়িত করেন ।
তিনি বলেন,”পৃথিবীর যেসব দেশে বাল্যবিয়ের হার সবচেয়ে বেশি সেগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থানও তালিকাভুক্ত। বাল্যবিয়ের কারণে কম ওজন ও খর্বাকৃতির শিশুর জন্ম হয়। যেসব কিশোরী মা হয় তারা দ্রুত তাদের জীবনী শক্তি হারিয়ে ফেলে। বাল্যবিয়ের শিকার অপরিণত মায়েরা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে অনেকে মৃত্যুর শিকার হচ্ছে।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন,”একটি শিশুর জন্মগত অধি কারকে ক্ষুণ্ন করে বাল্যবিবাহ।
শিশুর অধিকার আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। শিশুর অধিকার রক্ষা করতে না পারলে মানবাধিকারও রক্ষা করা যাবে না। মানবাধিকার রক্ষায় বাল্যবিবাহ বন্ধে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা।” ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে বাল্যবিবাহ যে কতটা মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, বাল্যবিবাহ রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, November 20, 2016

রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরতা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:বাংলাদেশের (আইএইসআরসিআরএস) মানবাধিকার সংগঠন



“রোহিঙ্গাদের উপর বর্বর  নির্যাতন মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
শনিবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
তিনি বলেন,  প্রকাশ্যে যেভাবে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন করা হচ্ছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। কিন্তু ভয়তে নিজ দেশ থেকে পালিয়ে এসে অন্য দেশে আশ্রয় গ্রহনের বিষয়টি মানবাধিকার রক্ষায় কতটুকু কার্যকর হবে। জাতিসংঘের শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশে দেশটির অভ্যন্তরে বিষয়টি সমাধানের জন্য আরও প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়োজন ছিল। প্রয়োজনবোধে কঠোর হওয়া দরকার ছিল।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে এই নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত খোলা রাখার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা মানুষদের জন্য বাংলাদেশ যেন নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে সে সম্পর্কে বলেছে সংস্থাটি।

Tuesday, October 18, 2016

মাগুরায় ধর্ষিত ছাত্রীকে দেখতে গেলেন মানবাধিকার সংগঠক মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“মাগুরায় ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষনের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন” ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।সম্প্রতি মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম সাগর মাগুরা সদরে শ্রীফলতা গ্রামে ধর্ষিত স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে দেখতে গিয়ে উক্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, অপরাধী যেই হোক না কেন তাদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তি প্রদানের মাধ্যমে প্রশাসন জনগনকে বুঝিয়ে দিক আইন সবার কাছে সমান। তিনি এজন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও ধর্ষিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে ধর্ষণ যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
উল্লেখ্য, মাগুরা সদর উপজেলার শ্রীফলতা গ্রামে (২ অক্টোবর) ৪র্থ শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী (১২) ধর্ষিত হয়েছে। রবিবার রাতে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলা শ্রী ফলতলা গ্রামের মাদ্রাসা ছাত্রী বাড়ির একটি কক্ষে শুয়ে ছিল। এ সময় একই গ্রামের সবুর আলী, মহিদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান নামের ৩ যুবক তার ঘরে ঢুকে ছাত্রীটির হাত-পা , মুখ বেধে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এই সময় পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে ছিলেন না , তারা আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন । তারা বাড়ি ফিরে ধর্ষিতা মেয়েটিকে উদ্ধার করে রাতে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
মাগুরার সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায় বলেন, ছাত্রীকে ৩ যুবক ধর্ষণ করেছে । তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, বাংলাদেশে ধর্ষণ একটি দূরারোগ্য ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে  তাই ধর্ষণ প্রতিরোধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, ধর্ষণ রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Saturday, August 13, 2016

মাগুরায় নারী নির্যাতন:ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির নিন্দা

“মালতী রাণী নামে এক গৃহবধূকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম ও বর্বর পাশবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
 
 
শনিবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি মালতী রাণীকে নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
 
 
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে একজন নারীকে গাছের সাথে বেঁধে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে। যেভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন।
 
 
 
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক। মোটকথা কোন না কোনভাবে নারীকে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।
 
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে নারী নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
 
শুক্রবার বিকেলে মাগুরা সদর উপজেলার কুকনা ঘোষপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মালতি ওই গ্রামের রতন কুমার শীলের স্ত্রী।মালতী রানী বলেন, ‘সম্প্রতি তার একটি ছাগল চুরি হয়। পরে একটি গরু চুরির সময় আমি চোরদের দেখে ফেলি। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করলে অভিযুক্ত ভরত, সুজন, স্বপন, রাজ কুমার, অসীম, শ্যামাপদ ঘোষসহ তার সহযোগীরা গত রোববার আমার স্বামী রতন ও আমাকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে তারা আমার স্বামীকে তুলে নিয়ে যান। এর পর থেকে আমার স্বামী নিখোঁজ রয়েছেন।’

 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতায় সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Monday, August 1, 2016

মানবাধিকার রক্ষায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“ মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
রবিবার সকালে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়নে আইনের শাসন বাস্তবায়ন ব্যাতিত কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন,“ মানবাধিকার রক্ষায় গণসচেতনতা বৃদ্ধিসহ মানুষ হিসাবে মানুষের অধিকার রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে,তাহলেই একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, “ ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠন। আমরা দল মত,ধর্ম গোত্র নির্বিশেষে নিরপেক্ষভাবে সকল মামুষের অধিকারের ব্যাপারে কথা বলি।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে  নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

Monday, July 11, 2016

যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় আতিয়াকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় আতিয়াকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মম ও বর্বর পাশবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
 
 
সোমবার ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময়ে তিনি আতিয়াকে নির্যাতনে তীব্র প্রতিবাদ জানান।
 
 
তিনি বলেন, প্রকাশ্যে একজন নারীকে গাছের সাথে বেঁধে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে। যেভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। আর এ ঘটনায় প্রথমাবস্থায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও তিনি ক্ষোভ জানান।
 
 
আশরাফুল আলম আরো বলেন, নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে। শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক। মোটকথা কোন না কোনভাবে নারীকে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে নারী নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”
 
 
গাইবান্ধায় এক অক্ষম পিতা যৌতুকের ২০ হাজার টাকা দিতে না পারায় শনিবার গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে গৃহবধূ আতিয়াকে। এ ব্যাপারে পুলিশকে বিষয়টি অবগত করতে নিষেধ করা হয়েছে বলে হুঁশিয়ারি করে দেওয়া হয়েছে।
 
 
নির্মম ও বর্বর ঘটনাটি ঘটেছে গাইবান্ধার মধ্য ফলিয়া গ্রামে। স্বামী ফারুক তার দেবর ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন আতিয়াকে গাছের সাথে বেধে নির্মম ভাবে বেধরক পিটিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে। এসময় স্থানীয় ব্যাক্তিরা এসে আতিয়াকে উদ্ধার করে।”
 
 
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতায় সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

Saturday, July 2, 2016

গুলশানে নির্মম নৃশংসতা:ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির নিন্দা

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় গুলশানে একটি রেস্টুরেন্টে হামলায় নিহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|রবিবার (৩ জুলাই) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
“ঢাকার গুলশানে জিম্মি ব্যক্তিদের উপর নির্মম নৃশংসতায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”
“নিহতদের জন্য আত্মার শান্তি কামনাসহ এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”
আশরাফুল আলম বলেন,,”এসময়ে আমাদের সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে।যাতে পরবর্তীতে এধরনের অনাকাঙ্ঘিত ঘটনার সম্মুখীন আমাদের আর না হতে হয়।”
উল্লেখ্য,শুক্রবার রাত নয়টার দিকে গুলশানের হলে আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় পুলিশের দুইজন শীর্ষ কর্মকর্তা, ৬ হামলাকরীসহ কমপক্ষে ২৮ জন নিহত হন।

Tuesday, June 28, 2016

শিশু রহিতের উপর পুলিশ কর্মকর্তার অমানবিক নির্যাতনে মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

"শিশু রহিতের বুকে বুট জুতা দিয়ে পাড়িয়ে অমানবিক নির্যাতনে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন" হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|মঙ্গলবার (২৮ জুন) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।তিনি বলেন,“শিশু রহিতকে ৮ জুন রাতে যশোর কোতয়ালী থানায় রেখে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে।আর তাকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তিনি প্রচণ্ড ক্ষোভ জানান।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “দশম শ্রেণি পড়ুয়া শিশু রহিতের উপর নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত মানুষের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে । নির্বিশেষে অনেকে এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে । কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক । মোটকথা কোন না কোনভাবে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে শিশু নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যে পুলিশ এই ন্যাকারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে অচিরেই তার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।অন্যথায় এতে পুলিশের ভাবমূর্তি খুন্ন হচ্ছে।”


 
"৮ জুন রাতে যশোর কোতয়ালী থানায় রেখে রোহিতের ওপর চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। পুলিশি নির্যাতনের চিহ্ন তার সারা শরীরে।রোহিতের মা জুলি বেগম বলেন, এসআই বিপ্লব আমার ছেলে রোহিতকে যেদিন ধরে থানায় নিয়ে অমানবিক নির্যাতন চালান, সেদিন সে রোজা ছিল। কিন্তু নির্দয় পুলিশের তাতেও মন গলেনি। রোহিতকে ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে পুলিশ মোটা টাকা ঘুষ দাবি করে। পরের দিন ৯ জুন ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দেওয়ায় রোহিতকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।যার অডিও রেকর্ডিং তাদের কাছে আছে।"
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “শিশু নির্যাতনে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, শিশু নির্যাতন রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, June 19, 2016

সন্তানের প্রতি লঙ্ঘিত মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

অনেক বাবা-মা সন্তানদের শাসনের নামে যে নির্যাতন করছে তা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। সন্তানদের মানসিক অবস্থা নিয়ে ভাববার সময় নেই অনেক বাবা-মায়ের, বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর। আজ রোববার, ১৯ জুন সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বাবা-মা দ্বারা অসংখ্য শিশু নির্যাতনের ঘটনা আসছে আমদের কাছে। শারীরিক ও মানসিক দু'ভাবেই শিশুকে নির্যাতন করা হচ্ছে। এমনকি কিছু কিছু শিশু নির্যাতনের ঘটনা রীতিমতো গণমাধ্যমেও আলোচিত হচ্ছে। যা সারা দেশব্যাপী অনেক সময় ব্যাপক সমালোচনার ঝড় সৃষ্টি করছে।

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন, ইদানীং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিশু নির্যাতনের একটি নতুন ধাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভর্তিপরীক্ষা ও তার প্রস্তুতি শিশু নির্যাতনের অত্যাধুনিক অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। শিশুদের বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্যক্রম শিশুদের জন্য এক দুঃসহ কর্মতালিকা। শিশুকে ঘিরে মা-বাবার যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাতে রসদ জোগাচ্ছে। শিশুদের যেনো ভালো রেজাল্ট করতেই হবে, এই নিয়ে চলে শিশুদের ওপর প্রচণ্ড মানসিক চাপ, এমনকি শারীরিক নির্যাতন। এক কথায় বলা যায়, বর্তমানে শিশুদের ওপর শিক্ষার নামে চলছে নীরব নির্যাতন।

তিনি বলেন, বাবা-মায়েরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী মনোভাব পোষন করে একটি শিশুকে যেভাবে শাসন করছে, তাতে শিশুটির যে অপূরণীয় ক্ষতি করছেন, তা অনুধাবণ করতে পারছেন না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে যে, শিশুর মানসিক অবস্থা নিয়ে ভাববার সময়ও যেন বাবা-মা'র নেই। চোখ তাদের এতটাই সামনের দিকে যে, নিজের পায়ে হোঁচট খাওয়ার মতো কোনো কিছু রাস্তায় পড়ে আছে কি না, তার দেখার মতো সময় তাদের নেই।

বাবা-মায়েরা সন্তানদের শাসনের নামে যে নির্যাতন করছে, তা বন্ধে সচেতনতাসহ একযোগে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানালেন, ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর।

Saturday, June 11, 2016

ঘুষ প্রতিরোধে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য সর্বপ্রথম বন্ধ করতে হবে:মোঃ আশরাফুল আলম সাগর

“ঘুষ প্রতিরোধে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য সর্বপ্রথম বন্ধ করতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|শনিবার (৪ জুন) সকালে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।”

তিনি বলেন,“ এদেশে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট (গোপন বলে ভাবা হলেও আসলে যা সকলেরই জানা) একটি বিষয়।নিয়োগকে কেন্দ্র করে শুরু হয়ে যায় বিভিন্ন পদ অনুযায়ী ঘুষের অংকের পরিমাণ নির্ধারণ করা।ফলে ঘটতে থাকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা”

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“এই ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যের জন্য অনেক যোগ্য ব্যাক্তিরা চাকুরী থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।ফলে অযোগ্য ব্যাক্তিরা এদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে যাচ্ছে।”

তিনি বলেন,“চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যাক্তি ঘুষ বিনিময়ের সাথে জড়িয়ে পড়েন।অনেক ব্যাক্তি তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা জোগাড় করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই ব্যাক্তি সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া ঘুষের টাকা নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃআশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,“ ফলে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যাক্তি তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমেও আলোচিত হয়ে উঠে।

মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“আসল কথা হলো নিয়োগের ক্ষেত্রে জনগনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উল্টো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন অবৈধ।”

“এসময়ে, এদেশে জনগনের মধ্যে দেশপ্রেম-ভালোবাসা সমৃদ্ধ জীবন গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য নামের ওপেন সিক্রেট বিষয়টিকে চিরতরে অপসারণ করার কথা বললেন,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”

Wednesday, June 1, 2016

যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে সেখানেই প্রতিবাদ:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসাই পরিপূর্ণ মানবাধিকার নিশ্চিত করতে পারে বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম (সাগর) |
তিনি বলেন, মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ৩০টি অনুচ্ছেদে মানুষের প্রতি মানুষের সহমর্মিতা, মানুষের মর্যাদা ও অধিকার রক্ষার ঘোষণা রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ কথা বলেন।
মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন, বিশ্বের প্রায় সব দেশে মানবাধিকারকে আইন দ্বারা স্বীকৃতি দান করা হলেও বর্তমান বিশ্বে সম্পদ ও মতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক হারে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। এ মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা কখনো রাজনৈতিক, কখনো সাম্প্রদায়িক, কখনো গোষ্ঠী অথবা ব্যক্তিকেন্দ্রিক ঘটছে।
তিনি বলেন, যদি আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের দায়িত্বের প্রতি সচেতন হই, তবেই তৈরি হবে একটি সুষম বিশ্ব। যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হবে সেখানেই আমাদের প্রতিবাদী হয়ে উঠতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী ‘মানবাধিকার’ সম্পর্কে অবগত নন। অধিকাংশ লোক ‘মানবাধিকার’ সম্পর্কে শুনেছেন, তবে এর ব্যাখ্যা জানেন না। সিংহভাগ লোক জানেন না যে মানবাধিকার আইন দ্বারা সুরক্ষিত। খুবই সামান্যসংখ্যক মানুষ জানেন, মানবাধিকারের বিষয়টি সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত।
এ সময়ে, সুখী-সমৃদ্ধ-শান্তিকামী সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে সবার আগে মানবাধিকার নিশ্চিত  করার প্রতি আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান আশরাফুল আলম (সাগর)।

Wednesday, May 18, 2016

ধূমপান নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিক হতে হবে: মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)


“দেশে ধূমপান ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন থাকলেও এর তেমন কোন বাস্তবায়ন নেই” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|সোমবার (১৬ ই মে) সকালে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন,“ ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্যের উৎপাদন, ব্যবহার, ক্রয়-বিক্রয় ও বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০০৫ সালের ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ সালে প্রয়োজনীয় সংশোধনীর মাধ্যমে অধিকতর ফলপ্রসূ করতে পরিবর্তন আনেন। কিন্তু গৃহীত পদক্ষেপ ও আইনের সব বিষয় বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিকতার অভাব রয়েছে। ফলে দিন দিন ধূমপায়ীর সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে।”
মানবাধিকার সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন, “এ দেশে জনসমক্ষে ধূমপান নিষিদ্ধ করে জরিমানার বিধান করা হলেও আইনের বাস্তবায়ন তেমন একটা দেখা যায় না। সরকারী অফিস,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আদালত, থানা এমনকি হাসপাতাল থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে এই আইনের লঙ্ঘন হচ্ছে। এমনকি আইন কার্যকরের দায়িত্ব যাঁদের ওপর, সেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও কখনো কখনো কর্তব্যরত অবস্থায় জনসমক্ষে ধূমপান করতে দেখা যায়। ফলে দিনে দিনে ধূমপায়ীদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, “ধূমপানের ক্ষতিকর দিক নিয়ে প্রচারণাও অনেক কম দেখা যায়। ধূমপান প্রতিরোধ করতে হবে। তামাক উত্পাদন বন্ধেও আরও শক্ত আইন ও এর বাস্তবায়ন খুব জরুরি। সেই সঙ্গে তামাকজাত পণ্যের করের হার আরও বৃদ্ধি করতে হবে। এতে সরকার অতিরিক্ত রাজস্ব আয় করবে এবং ধূমপায়ীরা ধূমপান অনেকাংশে ছেড়ে দেবে।”
“এসময়ে, ধূমপান নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সকলের সজাগ দৃষ্টি ও আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”

Tuesday, April 26, 2016

খাদ্য ভেজালের মহা উৎসবে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“খাদ্যে ভেজাল মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|বুধবার সকালে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন,“খাদ্য বাংলাদেশের নাগরিকদের অন্যতম মৌলিক অধিকার। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে না পারলে জনগণের খাদ্য অধিকার লঙ্ঘিত হয়। যার ফলে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়।

আশরাফুল আলম আরো বলেন, “মানুষের মোলিক চাহিদার মধ্যে খাদ্য একটি প্রধান ও অন্যতম মৌলিক চাহিদা।সুস্বাস্থ্যের  জন্য প্রতিটি মানুষের  প্রয়োজন ভেজাল মুক্ত খাদ্য গ্রহন। কিন্তু বাংলাদেশে ভেজাল মুক্ত খাবার পাওয়া কঠিন করে ফেলেছে কিছু বিবেকহীন অধিক মুনাফালোভী ব্যাক্তিবর্গ।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, “বিশুদ্ধ খাবারকে প্রতিনিয়ত বিষে পরিণত করে ফেলা হচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংস থেকে শুরু করে ফলমূল এমনকি শিশুখাদ্য ও ঔষধে ভেজাল ও রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
,
তিনি বলেন,“বাংলাদেশে ভেজালের যে মহা উৎসব চলছে তাতে সবাই কমবেশী আক্রান্ত।খাদ্যে ভেজালের কারণেই দেশে বিভিন্ন রকমের ক্যানসার, লিভার সিরোসিস, কিডনি ফেলিউর, হৃদযন্ত্রের অসুখ, হাঁপানি এগুলো অনেক বেড়ে যাচেছ।
 
"ভেজাল পণ্য উৎপাদন কারী ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টানের বিরুদ্বে কঠোর আইন প্রয়োগ করে আইনের বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানান,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।"

তিনি বলেন, "শুধু সরকারের একার পক্ষে এটির প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। ভেজাল বিরোধী সামাজিক আন্দোলন যেমন দরকার তেমনি দরকার সরকারের আরও কঠিন নীতির বাস্তবায়ন।" 

Saturday, April 16, 2016

হাতিয়ায় নারী নির্যাতন:ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির নিন্দা

“শাহানারাকে মাটিতে ফেলে নির্মম ভাবে পেটানোয় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন” হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।শনিবার সকালে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এসময়ে তিনি শাহানারাকে নির্যাতনে তীব্র প্রতিবাদ জানান।

তিনি বলেন,“ প্রকাশ্যে একজন নারীকে রাস্তার উপর যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অন্ধকার যুগকেও হার মানিয়েছে।যেভাবে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে তা মানবাধিকারের চরম লংঘন। আর এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও তিনি ক্ষোভ জানান।”

আশরাফুল আলম আরো বলেন, “নির্যাতনের দৃশ্যই বলে দেয় মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি। আজও নির্যাতিত নারীদের বুক ফাটা আর্তনাদে সভ্য সমাজ কেঁপে ওঠে । শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে অনেক নারী এখনও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে । কখনো পাশবিক নির্যাতন আবার কখনো মানসিক । মোটকথা কোন না কোনভাবে নারীকে যেন নির্যাতিত হতেই হচ্ছে।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “সভ্যতা ও মানবাধিকার রক্ষার যুগে নারী নির্যাতন যে কত নির্মম অসভ্যতা এবং মানবাধিকারের লংঘন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।”

“চাঁদা না দেয়ায় তিরিশোর্ধ এক নারীকে পেটাল শাহজাহান নামের এক ব্যক্তি! স্বামীর সঙ্গে মনোমালিন্যের মীমাংসা করে দেয়ার বিনিময়ে টাকা দাবি করেছিল শাহজাহান নামের ওই ব্যক্তি। বিচারপ্রার্থী শাহানারা বেগম (৩২) সেই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গত সোমবার রাস্তায় একা পেয়ে বেদম প্রহার করে সে। এতে শাহানারার শরীরে অনেক স্থান ফেটে রক্ত বেরিয়ে যায়।ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার হাতিয়া পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডে।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “নারীর প্রতি সহিংসতায় সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। শুধু আইন ও নীতিমালাই যথেষ্ট নয়, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনসহ সমাজ সচেতনতা তৈরিতে নারী-পুরুষ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।”

Sunday, April 10, 2016

শিক্ষার বাণিজ্যকরণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত :মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

“শিক্ষার বাণিজ্যকরণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।রবিবার সকালে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন,“ শিক্ষার্থীদের কথা না ভেবে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষাখাতকে বাণিজ্যে পরিণত করেছে।  শিক্ষাদানের সুযোগে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কখনোই শিক্ষার্থীদের স্বার্থ দেখে না। এরা আসলে শিক্ষা খাতকে বাণিজ্যে পরিণত করেছে। যা মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।”

আশরাফুল আলম আরো বলেন, “নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অনুমোদনবিহীন ভবন-কাম্পাস বাড়িয়ে চলছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যা দান করায় তারা ভালো রেজাল্ট করতে পারে ঠিক, কিন্তু ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনা। আতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ একাধিক অভিযোগে অভিযুক্ত এ ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন, “এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের মালিকরা টাকাকেই প্রধান টার্গেট করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যায়।”
তিনি বলেন,“আমরা এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ শিক্ষা মন্ত্রনালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী এবং সচিবকে জানিয়েছি। অভিযোগগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলির ছিল, শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, নিয়মবহির্ভূত ভাবে ভবন-কাম্পাস-শাখা বৃদ্ধি। তিনি বলেন, তারা আমদেরকে আশস্থ করেছেন খুব শিগ্রি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহন করা হবে।”

এসময় শিক্ষা বিষয়ে একান্ত কথোপকথনের সময়ে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) দেশের শীর্ষ স্থানীয় কয়েকটি বাণিজ্যিক মনোভাব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উথাপন করেন।

Monday, April 4, 2016

বাংলাদেশে নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা,লঙ্ঘিত মানবাধিকার:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর। সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি একথা জানান।

তিনি বলেন, “নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে। ঝরে গেছে অনেক তাজা প্রাণ। নির্বাচনে লাশের পরে লাশ পড়েছে। মৃত ব্যক্তির পরিবারে কান্নার রোল পড়ে গেছে। যা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।”

আশরাফুল আলম আরো বলেন, “১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত মৃত্যের সংখ্যা ৩৮। এর মধ্যে শিশু থেকে শুরু করে রয়েছে মহিলা, নির্বাচনের প্রার্থী, এজেন্ট, কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সহিংসতায় মারা গেছে শিশু সাহিদুল ইসলাম শুভসহ অন্তত ১১ জন।”

তিনি বলেন, “এর আগে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত মারা গেছে আরো ২৭ জন। এর মধ্যে ২২ মার্চ প্রথম দফা নির্বাচনের দিনই সহিংসতায় প্রাণহানি ঘটে ১২ জনের। প্রথম দফায় ৩৬ জেলার সাতশো ১২টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাত্র চার জেলায় সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি। বাকি ৩২ জেলাতেই সহিংসতার ঘটনা ঘটে।”

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনো ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। নির্বাচনী সহিংসতায় বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মেনে নেয়া মানে মানবাধিকার লঙ্ঘনকে প্রশ্রয় দেয়া। এর দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্রের ওপর বর্তায়।”

মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও সহিংসতা বন্ধ করতে সরকারকে এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে একসাথে কাজ করতে তিনি আহ্বান জানান।

Saturday, March 26, 2016

বাংলাদেশে ধর্ষণ দূরারোগ্য ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে:আশরাফুল আলম (সাগর)



বাংলাদেশে ধর্ষণ একটি দূরারোগ্য ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) ।সোমবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।আশরাফুল আলম বলেন বাংলাদেশের নাগরিকরা এখন ধর্ষণকে দেশটির একটি বড় সমস্যা বলে মনে করছেন। তিনি বলেন, এদেশে ধর্ষণের পরিমান পূর্বের চেয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধর্ষকরা এখন শুধুমাত্র ধর্ষণ করেই ক্ষান্ত হচ্ছেনা।ধর্ষণের পর হত্যার হলি খেলায় মেতে উঠেছে ধর্ষক নামের নরপশুরা।জীবন কেড়ে নিচ্ছে অনায়াসে।অথচ এক একটি জীবনের পিছনে কতো যে চোখের পানি, কতো যে আশা-সপ্ন থাকে সেটি কি জানে একজন ধর্ষক? ধর্ষণ একটি গুরুতর অপরাধ। আর অপরাধ এক আদিম অসুখ। একে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর তাই একজন ধর্ষকের বিচার শুধুমাত্র মূল লক্ষ্য হতে পারেনা, লক্ষ্য হতে পারে ধর্ষকহীন একটি জাতি গড়া। দেশ গড়ার জন্য প্রয়োজন সচেতন সু-শিক্ষিত একটি জাতির, যারা জীবন ও জীবনের মূল্যবোধ সম্পর্কে জানবে।তবেই এর প্রতিরোধ করা সম্ভব। ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) বলেন ধর্ষণের মত স্পর্শ কাতর বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনকে আরও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ না হতে হয়।এদেশে অনেক সময় ধর্ষণের ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠে।এককথায় এদেশের নারীরা এখন নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।তাই রাষ্ট্রের দায়িত্ব এদেশের সকল নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মানবাধিকারের সুরক্ষা বজায় রাখা।

Wednesday, March 23, 2016

মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

মানবাধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের এখনও অনেকটা পথ হাঁটা বাকি বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) ।
বুধবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আশরাফুল আলম বলেন মানবাধিকার বরাবরই শাসকের প্রতিপক্ষ হিসেবে কাজ করে থাকে।এতগুলো বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও এদেশে মানবাধিকারের পরিপূর্ণতা এখনো আসেনি।
মানবাধিকার বিষয়টি এখনও এদেশে  মূলত এককেন্দ্রিক ভাবে আঁটকে আছে।যার ব্যাপকতা খুব ছোট পরিসরে রয়ে গেছে।তিনি বলেন,মানবাধিকারের ছোঁয়া এখনো আমাদের দেশে অনেক জায়গায় পৌঁছায়নি।গ্রাম-অঞ্চল থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় বসবাসরত অনেকেই এখনো নিজের অধিকার সম্পর্কে অজ্ঞ।
রাজনীতিবিদ, পুলিশ এবং সমাজবিরোধীদের দ্বারাই মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে বলে তিনি জানান।
তিনি আরও বলেন মানবাধিকারের নীতিমালা সব দেশের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য হতে হবে।বাংলাদেশ জাতিসংঘের অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত।
সেই হিসেবে জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অঙ্গীকারাবদ্ধ।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) বলেন মানবাধিকারের আলো সর্বত্ব ছড়িয়ে পড়লেই মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকারের সুরক্ষা করা সম্ভব
জনগণও ভোগ করতে পারবে তাদের অধিকার।তাই মানবাধিকারের আলোর ছোঁয়া সর্বত্ব পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা এবং ব্যক্তির মৌলিক ও মানবাধিকার ভোগের নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হবে।

Tuesday, March 15, 2016

সবার অধিকার নিয়ে কথা বলা মানবাধিকার কর্মীদের প্রধান দায়িত্ব:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

সবার অধিকার নিয়ে কথা বলাই মানবাধিকার কর্মীদের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম (সাগর)।

বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।। আশরাফুল আলম বলেন কোন ইন্দনে যেন মানবাধিকার সংগঠনগুলো প্রভাহিত হয়ে তাদের সঠিক দায়িত্ব থেকে যেন সরে না দাড়ায়।সবার হয়ে সত্যিকারের মানবাধিকারের কথা বলবে মানবাধিকার কর্মীরা।

তিনি আরও বলেন, মানবাধিকার কর্মীদের অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়।এ জন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোকে আরও শক্তিশালী অর্থাৎ প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি অর্জন করার আহ্বান জানান তিনি। মানবাধিকার কর্মীদের মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বের কথা তুলে ধরে মানবাধিকার সুরক্ষায় কাজ করতে হবে।


আশরাফুল আলম সাগর বলেন, মানবতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনই হচ্ছে মানবাধিকার ঘোষণার মূল মন্ত্র। মানবাধিকার রক্ষার দ্বায়িত্ব শুধু সরকারের নয়। সমাজের প্রতিটি বিভাগে প্রত্যেকটি মানুষের রয়েছে দ্বায়িত্ব, তার অধিকার বুঝে নেয়ার।একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজের অধিকার বুঝে নেওয়া দ্বায়িত্বের মধ্যে পড়ে। সবসময় প্রতিটি স্থানে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে ।

মানুষকে বেঁচে থাকতে হবে তার নিজের বাঁচার অধিকার নিয়ে। সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার করার মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, দেশের মানবাধিকার রক্ষায় নিয়োজিত মানবাধিকার সংগঠনগুলোকে মানবাধিকার বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। সমাজ এবং রাষ্ট্রের কল্যাণের লক্ষ্যে সকল মানবাধিকার কর্মীদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি ।

Friday, March 11, 2016

সরকারি- বেসরকারি অনেক হাসপাতালে চলছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

ন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,সরকারি - বেসরকারি অনেক হাসপাতালে সেবার নামে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা বলেছেন তিনি। আশরাফুল আলম বলেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছেন অনেক চিকিৎসকেরা। রোগীদের সঙ্গে চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দুর্ব্যবহার করছেন তাঁরা।সরকারি হাসপাতাল গুলোতে ঠিকমত কোনো চিকিৎসককে পাওয়া যায় না। তাঁরা বিভিন্ন ক্লিনিক ও চেম্বার নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। সাময়িক সময়ের জন্য ‘রাউন্ড’-এর নামে এলেও রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন।তিনি আরও বলেন দুঃখজনক হলেও এখনো সত্য সরকারি অনেক হাসপাতালের দেয়ালে এখনো কান পাতলে শোনা যায় চিকিৎসার অভাবে হাসপাতালে পরে থাকা অসহায় রোগীদের আত্মচিৎকার।তিনি বলেন বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি হাসপাতালের বেহাল অবস্থার সুযোগ নিয়ে যেখানে সেখানে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অবৈধ প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এ ক্লিনিকগুলোর অধিকাংশই হাতুড়ে ডাক্তারের কারখানা এবং প্রতিষ্ঠানের কোনো অনুমোদন নেই। অনভিজ্ঞ নার্স, টেকনিশিয়ান ও কথিত ডিগ্রিধারী ডাক্তারদের দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে এসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কিন্তু চিকিত্সার নামে তারা আদায় করে নিচ্ছে গলাকাটা ফি। রোগীরা প্রতারিত হচ্ছে এবং অনেক রোগী সুষ্ঠু চিকিত্সার অভাবে মারা যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, এ সব অবৈধ প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার দ্রুত উচ্ছেদের ব্যবস্থা করতে হবে। সেই সঙ্গে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে আর কেউ এমন ঘৃণিত অপরাধ না করতে পারে। সরকার ও প্রশাসনকে এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।তিনি বলেন মানুষ অসুস্থ হলে হাসপাতালে আসে। কিন্তু হাসপাতাল নিজেই যদি অসুস্থ থাকে, তখন তাকে চিকিৎসা সেবা দেবে কে? অনেক হাসপাতাল তো এখন নিজেই অসুস্থ।সরকারী হাসপাতালে রোগীর জন্য সরকারি কিছু ঔষধ থাকলেও এখন তার দেখাই মিলেনা। এখন সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হলেই প্রথমে নার্স এসেই বলে এই ঔষধ গুলো নিয়ে আসেন এখানে এই ঔষধগুলো নেই। আর এভাবেই শুরু হয় চিকিৎসা। অসহায় রোগীদেরকে হাসপাতালের যেখানে সেখানে ফেলে রাখা হয়। অতিরিক্ত অর্থ দিলেই মেলে রোগী রাখার একটি বেড ।তারপর প্রতি পরতে পরতে চিকিৎসার জন্য ব্যয় করতে হয় অতিরিক্ত টাকা। সরকারি হাসপাতালে আনাগোনা করে অনেক দালালরা।তারাই এসব টাকা লেনদেন করে চিকিৎসা প্রত্যাশীদের সাথে। নির্দিষ্ট সময়ের পর পর একজন নার্স তার দায়িত্বে থাকা রোগীকে দেখা শোনা করবে। কিন্তু বিষয়টি অনেকাংশে সরকারি নিয়মেই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে বাস্তবে নয়। অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে তাদের পরিচিত মহলের সহযোগিতায় চিকিৎসা সেবা পেয়ে থাকেন । আর যাদের কেউ নেই তাদের দেখার কেউ নেই।অবহেলায় পরে থাকতে দেখা যায় অসংখ্য রোগীকে।

Friday, March 4, 2016

মানবাধিকার জনগণের জন্য, রাষ্ট্রের নয়: মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

মানবাধিকার জনগণের জন্য, রাষ্ট্রের নয়  বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।তিনি বলেন  নির্দিষ্ট ভূ-খন্ড,স্থায়ী জনসমষ্টি, সরকার ও সার্বভৌম ক্ষমতা এ চারটি উপাদান নিয়ে রাষ্ট্র গঠিত, আর জনসমাজই হলো রাষ্ট্রের একটি উপাদান।তিনি আরও বলেন  মানবাধিকার নিশ্চিত করতে পারলে রাষ্ট্রের উন্নয়ন মিলবে।রাষ্ট্রের দায়িত্ব জনগনের মানবাধিকার সুরক্ষা করা।মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে সেটির দায়ভার রাষ্ট্রের উপর বর্তায়।সুশাসন নিশ্চিত করার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে মানবাধিকার । মানবাধিকার  হচ্ছে  একটি সমাজে সার্বিকভাবে শান্তিময় জীবনযাপনের অধিকার ।আশরাফুল আলম সাগর বলেন,যে কোন দেশের সর্বোচ্চ আইন হচ্ছে তাদের সংবিধান আইন।এই আইনের মাধ্যমে সব কিছু পরিচালিত হয়।গণপ্রজাতন্ত্রী  বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সংবিধানবাংলাদেশ সংবিধানে মোট ১১ টি ভাগের মধ্যে তৃতীয় ভাগে ২৬-৪৭ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকার সম্পর্কে উল্লেখ করা আছে।যা মানবাধিকার রক্ষায় স্বীকৃত অধিকার।তিনি বলেন  বাংলাদেশ সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদে বলা আছে প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।  আমাদের সংবিধান কে সমুন্নত রাখতে মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) ধারায় বলা হয়েছে ‘ সকল সময়ে জনগণের সেবা করবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রেও কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।  সংবিধানে অনেক মৌলিক অধিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত অধিকাংশ নাগরিকের এমনকি অনেক শিক্ষিত নাগরিকেরও এসব অধিকার সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নেই।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিককেই তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। আর  অধিকার সম্পর্কে সচেতনতায়  সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত করা সম্ভব।

Tuesday, March 1, 2016

আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার চক্রে মানবাধিকার লঙ্গন হচ্ছে :মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার চক্রকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা বলেছেন তিনি।আশরাফুল আলম বলেন, বিচারের জন্য অনেকে আদালতের প্রাঙ্গনে দিনের পর দিন ঘুরছেন। কিন্তু আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার চক্রে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে সবাই। এতে একদিকে যেমন হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে বিচার প্রত্যাশীরা, অন্যদিকে আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার চক্রের মারপ্যাঁচে পার পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা। ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা রকম উপায় অবলম্বন করে সাক্ষী ঘুরিয়ে ফেলার অনেকটা সময় পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা।তিনি দ্রুত মামলা নিস্পত্তি করতে বিচার সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে আরও বেশি উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, মানবাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল রক্ষাকবচ। আর গণতন্ত্রের মূল পাহারাদার হচ্ছেন মানবাধিকার কর্মীরা। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, মানবাধিকার তত প্রতিষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশের সমস্ত গুম ও অপহরণ আইনের আওতায় এনে ক্রিমিনাল প্রসিজিডিউর কোর্ট অনুযায়ী বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সংবিধানের মৌলিক অধিকারই হচ্ছে মানবাধিকার। কোর্টে অসংখ্য বিচার পড়ে আছে। বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছে না। সাধারণ মানুষ বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।তিনি আরও বলেন, মানবাধিকার কর্মীদের উচিত সরকারের কাছে যথা সময়ে বিচার পাওয়ার দাবি করা। এক্ষেত্রে মানবাধিকার কর্মীদের সোচ্চার হতে হবে। একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমাদেরকে অনেক সচেতনভাবে চলতে হবে। সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে নিজে স্বচ্ছ থাকতে হবে। দুর্নীতিবাজরা কখনও মানবাধিকার কর্মী হতে পারে না।

Wednesday, February 24, 2016

আইনকে জানুন এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন: মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

‘দেশ সেবার এক মহান দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনী। অন্য বাহিনীর চেয়ে অনেক পরিশ্রমী আর দেশের জন্য এরাই সবচেয়ে বেশি কাজ করে। তবে এদেশে অসৎ পুলিশের সংখ্যা কম নয়। সারাদেশে এমন ঘটনা অনেক আছে যেখানে পুলিশ আপনার, আমার, জনগণের অনেক ক্ষতিসাধন করে। অবৈধ টাকার জন্য অনেক কিছুই করে।’বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা বলেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম (সাগর)।তিনি বলেন, ‘কোন পুলিশ যদি অসৎ উদ্দেশে কাউকে ধরে তা হলে নিচের পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করবেন। প্রয়োজনে পুলিশি হয়রানির শিকার হলে কোথাও না গিয়ে সরাসরি আদালতে চলে যান। আইনানুযায়ী মামলা করে দেন। মামলা করার ফলে বরখাস্ত হবে অপরাধী পুলিশ। তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেবে আদালত।’তিনি আরও বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। তাই পুলিশকে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। যেকোন ভাবেই যে কেউ বিনা অপরাধে অসৎ পুলিশের খপ্পরে পড়তে পারে। বিষয়টিকে সতর্কতার সাথে পরিচালনা করার মাধ্যমে অসৎ পুলিশের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সহযোগিতায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। অসৎ পুলিশের বিরুদ্ধে করণীয় পদক্ষেপসমূহ-
১. ইউনিফর্ম পড়া পুলিশ হলে প্রথমেই বুকে থাকা নামটি দেখে নিন। (সিভিল হলে তার নাম, র‌্যাংক, থানা বা কোন ইউনিট ইত্যাদি জেনে নিন)।
২. পুলিশের কয়েকজন বড় কর্মকর্তার নাম মুখস্থ করে রাখুন (ঐ এলাকার এসি, এডিসি ক্রাইম, ডিসি/এএসপি সার্কেল, এ্যাডিশনাল এসপি, এসপি)। আইজিপি হলে হবে না। কেননা, সবাই জানে তার নাম। পুলিশ ধরলেই জানিয়ে দিন ঐ পুলিশকে যে, ‘আমাকে বিনা কারণে কিছু করলে আমি ঐ অফিসারের কাছে আপনার/আপনাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করব। লিখিত অভিযোগ।’ মৌখিকের চেয়ে লিখিত কাজ হয় ভাল। মৌখিক কথার অ্যাকশন হলো কিনা আপনি জানতে পারবেন না। তবে ইন্সট্যান্ট কাজ হবে।
৩. একান্তই কখনও কোন পুলিশের পাল্লায় পড়ে টাকা খোয়ালে সংশ্লিষ্ট এলাকার ডিসি (জেলা শহর হলে এসপি) বরাবর অভিযোগ দাখিল করুন। আইজিপি এবং কমিশনার অফিসেও প্রেরণ করতে পারেন। একটা লিখে তার ফটোকপি পাঠান এসব জায়গায়।
৪. আপনি মেট্টোপলিটনের আওতাভুক্ত হলে সকল ডিসির নাম্বার সংরক্ষণ করুণ। মেট্টোপলিটনের বাইরে হলে এসপির নাম্বার সংরক্ষণ করুণ। নাম্বারের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ এ্যাপসটি অবশ্যই আপনার ফোনে ডাইনলোড করে নিবেন। প্রয়োজনে এসপি বা ডিসিকে সরাসরি ফোন করুণ।
৫. আপনি যদি অপরাধ না করেন, পুলিশ কর্তৃক যে কোন প্রকার নির্যাতনের স্বীকার হলে সংবাদ মাধ্যমকে জানান, সাংবাদিকদের জানান।
৬. অপরাধ প্রবণ পুলিশদের মনোবল সব সময় কম থাকে, তাই আপনি যদি তাদের ঠিক ভাবে ম্যানেজ করতে পারেন, তারা আপনার সাথে কঠোর হওয়ার সাহস পাবে না।
৭. আপনি নিজে যদি অপরাধী না হন, কোন ভাবেই পুলিশের জেরাতে ভয় পাবেন না। যা সত্যি তাই খোলা-মেলা ভাবে বলুন। কখনও মিথ্যার আশ্রয় নিবেন না। স্মার্টলি হ্যান্ডেল করুন।
৮. সবচেয়ে বড় কথা আইনের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল থাকুন এবং নিজের উপর আস্থা রাখুন। পুলিশ দেখে কখনও ভয় পাবেন না। কেননা, পুলিশ রয়েছে আপনাকে রক্ষা করতে, আপনার ক্ষতি করতে নয়।
৯. পুলিশ ফোনে টাকা চাইলে সাথে সাথে রেকর্ড করতে করতে তার সাথে স্বাভাবিকভাবেই কথা বলতে থাকুন, কত টাকা, কিভাবে দিতে হবে, কখন নেবেন, আপনার নাম কি, কোন থানা বা ফাঁড়ি, মামলা বা অভিযোগ কার বিরুদ্ধে, কে করেছে ইত্যাদি কথার মধ্যে সংযুক্ত রাখুন। ব্যস, এটা অভিযোগের সাথে জমা দিন ঐ এলাকার এসি, এডিসি ক্রাইম, ডিসি, কমিশনার অথবা এএসপি সার্কেল, এ্যাডিশনাল এসপি, এসপি বরাবর।
১০. জায়গা-জমি সংক্রান্ত কোন কিছুই পুলিশের করার কোন আইনগত অধিকার নেই (শুধু কোর্টের আদেশ পালন করতে পারবে)। তবে যদি কোন জায়গা নিয়ে শান্তি ভঙ্গের আশংকা দেখা দেয় তাহলে তারা একটি হুঁশিয়ারি নোটিশ জারি করতে পারে, থানায় আপনার জমির কাগজপত্র নিয়ে উপস্থিত হতে বলতে পারে (তার সাধ্য নেই কোন রায় দেয়ার। জায়গা-জমি সম্পূর্ণ দেওয়ানি আদালতের বিষয়। পুলিশ শুধু ফৌজদারি বিষয় নিয়ে কাজ করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত)। সুতরাং আপনার জায়গা নিয়ে কিছু করতে গেলে স্মার্টলি তার সাথে তার এখতিয়ার নিয়ে কথা বলুন। কোর্টের কাগজ আছে কিনা জানতে চান।
স্পেশাল স্টেপ
পুলিশ আপনার সাথে অবৈধ কিছু করলে জেলায় এসপি আর মেট্রোতে ঔ এলাকার ডিসিকে ফোন করার চেয়ে লিখিত অভিযোগ করুন (ফোন করতেও পারেন ইন্সট্যান্ট ঘটনার সময়), লিখিত অভিযোগ এক কপি কমিশনারের কাছে পাঠান। একটা অভিযোগ সিকিউরিটি সেল, পুলিশ হেডকোয়ার্টার, ফুলবাড়িয়া, ঢাকা বরাবর ঔ অফিসারের বিরুদ্ধে পাঠান।
জিডি করতে গেলে অনেকেই বলতে পারেন ‘ভাই খরচ পাতি দেন’। এক টাকাও দেবেন না। পারলে ফোনের রেকর্ডার চালু করে কথা বলুন, খরচ পাতির কথা কথা বললে তাকে শুনিয়ে দিন যে তার কথা আপনার কাছে রেকর্ড করা হয়েছে এবং আপনি উপরে উল্লেখিত ব্যক্তিদের কাছে অভিযোগ করবেন।
জিডি/অভিযোগ/মামলা কোনটা করতেই কোন টাকা লাগে না। আসল কথা হলো পুলিশের সাথে জনগণের আইনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। পুলিশের সাথে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। শেষ কথা, সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। আইন জানুন।

Thursday, February 18, 2016

বাড়িওয়ালাদের অতিরিক্ত বাড়ি ভাড়া আদায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে :মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) ।

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,বাড়িওয়ালাদের অতিরিক্ত বাড়ি ভাড়া আদায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সকল  বাড়িওয়ালাদেরকে তিনি ভাড়াটিয়াদের প্রতি সহনীয় পর্যায়ে ভাড়া আদায় করার আহবান জানান ।বাড়ী ভাড়া নিয়ন্ত্রণের জন্য অধিকতর সুষ্ঠু বিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন (২) ধারা ২৩, ২৪, ২৫, ২৬ এবং ২৭ দোসরা জানুয়ারী, ১৯৯১ ইং তারিখে কার্যকর হয়েছে। কিন্তু কতজন মালিকের পক্ষে এই আইন মেনে চলার বিধান রাখছেন । বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থাকার সত্যেও ভাড়াটিয়া কোনো সুযোগই যেন পাচ্ছে না বাড়ির মালিকদের কাছ থেকে, ভাড়া নেয়া হচ্ছে বাড়ির মালিকদের খেয়াল খুশি মতো।তিনি বলেন আমাদের মৌলিক অধিকার গুলোর মধ্যে বাসস্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিকার । কিন্তু কিছু ব্যক্তি এই অধিকারটা নিয়ে এমন ভাবে ব্যবসা শুরু করেছে যেখানে পরিবার সহ একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করায় দুরুহু হয়ে পরেছে।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,নাগরিকদের জীবনধারণে অন্যান্য মৌলিক উপকরণের মতো আবাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব। যে কারণে আবাসন ব্যবস্থাকে একটি অনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায় ছেড়ে না দিয়ে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণমূলক আইনি ব্যবস্থায় নেয়া প্রয়োজন।  বাড়ি ভাড়া নিয়ে বাড়িওয়ালাদের স্বেচ্ছাচারিতা মূলত ঢাকায় বেশি। ঢাকায় বাড়িওয়ালাদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ভাড়ার রশিদ না দেয়া, ইচ্ছেমতো ভাড়া বৃদ্ধি, জোর করে ভাড়াটিয়া উচ্ছেদসহ নানা ধরনের অভিযোগ রয়েছে।তিনি আরও বলেন  অগ্রিম ভাড়া, বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ কাজের খরচ, ইউটিলিটি বিল নেয়ার ক্ষেত্রেও আইন-কানুনের তোয়াক্কা করছেন না বাড়ির মালিকরা।বাড়িভাড়া এখন লাভজনক বড় ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।  ভাড়া নেয়া হচ্ছে বাড়ির মালিকদের খেয়াল খুশি মতো। ভাড়াটিয়াদের আয়ের বড় অংশটি চলে যাচ্ছে বাড়িভাড়ায়।ভাড়ার রসিদ ও বাড়ি ছাড়ার জন্য নোটিশের কথা বলা হয়েছে আইনে।তিনি বলেন, ভাড়াটিয়া যদি নিয়মিতভাবে ভাড়া পরিশোধ করতে থাকেন এবং বাড়ি ভাড়ার শর্ত মেনে চলেন তাহলে যতদিন ভাড়াটিয়া চাইবেন ততদিন থাকবেন, তাকে উচ্ছেদ করা যাবে না। এমনকি বাড়ির মালিক পরিবর্তিত হলেও ভাড়াটিয়া যদি আইনসম্মত ভাড়া প্রদানে রাজি থাকেন, তবে তাকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা যাবে না। আইন অনুযায়ী, ভাড়ার আগে দু’পক্ষের মধ্যে লিখিত চুক্তি থাকতে হবে।

বাংলাদেশের জনগণ মানবাধিকার সম্পর্কে এখনও সচেতন নয়:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)

বাংলাদেশের অনেক জনগণ মানবাধিকার সম্পর্কে এখনও সচেতন নয় বিধায় তারা নানাভাবে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) ।তিনি বলেন মানবাধিকার মানুষের জন্মগত মৌলিক অধিকার|এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সকল মানুষকে তিনি মানবাধিকার নিশ্চিত করতে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান  ।তিনি আরও বলেন মানবতার পরিপূর্ণ বিকাশে মানবাধিকারের গুরুত্ব অপরিসীম। এ অধিকার রক্ষায় সংবিধানে মৌলিক অধিকার সন্নিবেশিত হয়েছে।  অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার অধিকার মানুষের জন্মগত অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিত করতে পারলেই মানবাধিকার নিশ্চিত হবে। দেশের মানবাধিকার রক্ষায় নিয়োজিত সংগঠনসমূহ মানবাধিকার বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সমাজ এবং রাষ্ট্রের কল্যাণের লক্ষ্যে আমাদের সকলকে কাজ করে যেতে হবে।তিনি বলেন মানবাধিকার রক্ষায় সকলকে প্রতিবাদী হতে হবে।আমদের সবাইকে ঐক্যবদ্য হয়ে এগিয়ে আসা সহ  মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন  নিজের অধিকার সম্পর্কে সকলকে ভালভাবে জানতে হবে।আমাদেরকে না জানার অজ্ঞতা থেকে  বের হয়ে আসতে হবে।যাতে অধিকার সম্পর্কে না জানার অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কোন সুবিধাবাদীরা মানবাধিকারকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার না করতে পারে।সে ব্যাপারে আমাদের সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।

Tuesday, February 2, 2016

শিক্ষা-খাত যাতে বাণিজ্য-খাতে না পরিনিত হয়: মোঃ আশরাফুল আলম সাগর




ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,শিক্ষা-খাত যাতে বাণিজ্য-খাতে না পরিনিত হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।তিনি বলেন আমাদের দেশে অনেকেরই একটি ভুল ধারনা রয়েছে।অনেকেই শিক্ষাকে মৌলিক অধিকারের একটি বলে উল্লেখ করে থাকেন।অথচ এটি সম্পূর্ণ একটি ভুল ধারনা।জাতিসংঘের সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্র, ১৯৪৮-এর অনুচ্ছেদ ২৬ অনুসারে শিক্ষা একটি মৌলিক অধিকার হলেও বাংলাদেশ সংবিধানে এটিকে 'মৌলিক অধিকার' হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি।অথচ শিক্ষা একটি জাতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধান উপাদান।কিন্তু স্বাধীনতার পর দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও আমাদের সংবিধানে শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য শিক্ষাকে মৌলিক নীতিমালা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে (অনুচ্ছেদ ১৫ ও ১৭)। তবে দ্বিতীয় ভাগে উল্লেখিত অনুচ্ছেদগুলো সরকারকে রাষ্ট্র পরিচালনার দিকনির্দেশনা দেয় মাত্র। এগুলো মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত নয়।তিনি আরও বলেন শিক্ষার্থীদের কথা না ভেবে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান    শিক্ষাখাতকে বাণিজ্যে পরিণত করেছে।  শিক্ষাদানের সুযোগে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কখনোই শিক্ষার্থীদের স্বার্থ দেখে না। এরা আসলে শিক্ষা খাতকে বাণিজ্যে পরিণত করেছে।নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অনুমোদন বিহীন ভবন-কাম্পাস বাড়িয়ে চলছে।এতে শিক্ষার্থীদের শুধু মাত্র পুঁথিগত বিদ্যা দান করায় তারা ভালো রেজাল্ট করতে পারে ঠিকি কিন্তু ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনা। আতিরিক্ত অর্থ আদায় সহ একাধিক অভিযোগে অভিযুক্ত এধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের মালিকরা টাকাকেই প্রধান টার্গেট করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যায়।তিনি বলেন,আমরা এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল নাহিদ কে জানিয়েছি।অভিযোগগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলির মধ্যে ছিল শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়,নিয়মবহির্ভূত ভাবে ভবন-কাম্পাস-শাখা বৃদ্ধি।তিনি বলেন,শিক্ষা মন্ত্রী আমদেরকে আশস্থ করেছেন খুব শিগ্রি এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।এসময়  শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল নাহিদ এর সাথে একান্ত কথোপকথনের সময়ে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)দেশের শীর্ষ স্থানীয় কয়েকটি বাণিজ্যিক মনোভাব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উথাপন করেন।

Friday, January 29, 2016

রাজনৈতিক চক্রে ধ্বংস হচ্ছে শিশুদের মানবাধিকার মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)


 ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে শিশুদের ব্যবহার নতুন কিছু নয়। কিন্তু একদিকে হাতে বোমা তুলে দিয়ে তাদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বয়স বাড়িয়ে বড় অপরাধীদের সঙ্গে রাখছে শিশুদের। এতে শিশুরা অপরাধ করে সংশোধনের সুযোগ তো পাচ্ছেই না, বরং জেল থেকে অপরাধী হয়ে বের হচ্ছে।বাংলাদেশে শিশুদের নিয়ে ছোট-বড় ৩৫টি আইন আছে। কিন্তু এর একটি বা দু'টির বেশি মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা জানেন না। আসলে এখন যে অবস্থা, তাতে শিশুদের নিয়ে বড় মুভমেন্ট দরকার। কারণ আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী শিশুদের দেখার দায়িত্ব নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এই মন্ত্রণালয়ে শিশুদের কোনো ‘ডেস্ক'-ই নেই। সারাদেশে নারী বিষয়টি দেখার জন্য কর্মকর্তা থাকলেও শিশুদের দেখার জন্য কোনো কর্মকর্তা নেই।এর জন্য তো লোকবোল থাকতে হবে? ২০১৩ সালের ১৬ই জুন জাতীয় সংসদে শিশু বিল-২০১৩ পাস হয়। এই বিলে বলা আছে কোনো ব্যক্তি যদি শিশুকে সন্ত্রাসী কাজে নিয়োজিত করেন, তবে তার বিচার হবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। এ ধরনের অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এ আইনে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণ বা জনসাধারণের কোনো অংশের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করাকে সন্ত্রাসী কাজ আখ্যায়িত করা হয়েছে। এই আইন পাসের পরেও কিন্তু থেমে নেই সন্ত্রাসী কাজে শিশুদের ব্যবহার। সাধারণ মানুষের দাবি, হরতাল-অবরোধের মতো বিভিন্ন কর্মসূচিতে আর যেন কোনো শিশু চোখ না হারায়, আর যেন কোনো শিশুর হাত উড়ে না যায়। সবারই সন্তান আছে, অন্তত নিজের সন্তান মনে করে এই শিশুদের রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।আলোচনা-সমালোচনা যাই হোক শিশুদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে এটাই তো আসল কথা। আসলে দীর্ঘদিন ধরে যে প্রবণতা চলে আসছে, আমরা তা থেকে বের হতে পারিনি। বয়স বাড়িয়ে মামলার আসামী করা, বয়স বাড়িয়ে শিশুদের বিয়ে দেয়া- সবই কিন্তু অপরাধ। আমাদের সমাজে এই অপরাধগুলো হরহামেশাই হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সবার পরিবারে শিশু আছে। তাই আমাদের সবাইকে শিশুদের রাজনীতিতে ব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বর্তমান অবস্থা যদি চলতে থাকে তাহলে জাতির জন্য ভবিষ্যতে ভয়ংকর দিন অপেক্ষা করছে। তখন শত চেষ্টা করেও আর পরিত্রাণ মিলবে না।

Monday, January 25, 2016

প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব-মানবাধিকারকে সম্মান করা/রক্ষা করা/পূরণ করা:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।


 ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে-মানবাধিকারকে সম্মান করা,রক্ষা করা এবং পূরণ করা ।তিনি আরও বলেন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ফলে অনেকে হয়রানির শিকার হচ্ছেন, প্রতারিত হচ্ছেন, অত্যাচারিত হচ্ছেন।অথচ মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে প্র্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে ১। মানবাধিকারকে সম্মান করা, ২। মানবাধিকারকে রক্ষা করা এবং ৩। মানবাধিকারকে পূরণ করা । কিন্তু আজ মানবাধিকার পৃথিবীর দুষ্ট রাজনৈতিক দুষ্টু চক্রে আটকা পড়েছে। মানবাধিকার এখন সুবিধাবাদীদের কাছে একটি হাতিয়ার। মানবাধিকারের নাম করে মানুষকে শোষণ করছে। বর্তমান পৃথিবীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে হার, তা যেকোনো যুগ ও কালের চেয়ে অধিক। দুর্বল মানুষ সবলের হাতে, দুর্বল গোষ্ঠী সবল গোষ্ঠীর হাতে, দুর্বল জাতি শক্তিধর জাতির দ্বারা আজ নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে এবং পৃথিবীর সর্বত্র আজ শিশু, নারী, দরিদ্র, মেহনতি মানুষ, কৃষ্ণগাত্র ও নিম্নবর্ণীয় লোকেরা অধিকারবঞ্চিত, নিগৃহীত ও মানবিক মৌলিক সুযোগ-সুবিধা ও বেঁচে থাকার ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। আসুন সকলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার উদ্দেশ্যে মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ে সচেষ্ট হই।মনে রাখতে হবে, প্রতিটি নাগরিকের প্রতি অপরের শ্রদ্ধাবোধ মানবাধিকার চর্চার অন্যতম সহজ পদ্ধতি।এই মানবাধিকার কার্যক্রমে কেউ কারোর প্রতিপক্ষ নয়, ন্যায় সঙ্গত, ন্যায্য চিন্তা, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং জনকল্যাণ মূলক কাজ করাই হোক আমাদের মূল উদ্দেশ্য ।

Saturday, January 23, 2016

পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যই অসৎ পুলিশ হওয়ার কারন:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)



ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন সারাদেশে এমন অনেক ঘটনা  আছে যেখানে পুলিশ সাধারন জনগনের অনেক ক্ষতিসাধন করে। টাকার জন্য তারা অনেক কিছু  করে বসে। তিনি আরও বলেন এদেশে যেমন  ভাল ,সৎ পুলিশ আছে তেমনি পাল্লা দিয়ে অসৎ পুলিশের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এজন্য তিনি অনেকটা দায়ী করেছেন পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যকে। কারন চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত পুলিশ সদস্য ঘুষ বিনিময়ের সাথে জড়িয়ে পড়ে।তিনি বলেন অনেক পুলিশ সদস্য তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা যোগার করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই পুলিশ সদস্য সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া ঘুষের টাকা  নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যস্ত  হয়ে পড়ে।পরবর্তীতে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক পুলিশ সদস্য তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমে আলোচিত হয়ে উঠে।কিন্তু আসল কথা হলো পুলিশের সাথে জনগনের আইনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। পুলিশের সাথে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উলটো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন অবৈধ। যাইহোক সরকারের উচিত সংশ্লিষ্ট বিভাগটিকে আরও স্বয়ংপূর্ণ ভাবে ঢেলে সাজানো। আমরা আশা করবো কিছু সংখ্যক খারাপ পুলিশ সদস্যর জন্য পুরো পুলিশ বাহিনীকে দোষারোপ না করে অসৎ পুলিশদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবগত করে সাহায্য করা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। আইন জানুন।

Thursday, January 21, 2016

এখন ৫ বছরের বাচ্চাও জানে ধর্ষণ কি?:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)


ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন এখন ৫ বছরের বাচ্চাও জানে ধর্ষণ কি? । আর এর জন্য তিনি দায়ী করেছেন ইন্টারনেটের অপব্যবহার এবং আইনের শাসনের ঘাটতিকে।তিনি আরও বলেন এ বিষয়ে কোন মামলা প্রদান করলে মামলার  দীর্ঘসূত্রিতায়, ‘রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে কিংবা আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে আসামীরা ধরা পড়ে না। দীর্ঘদিন ধরে আসামী ধরা না পড়ার কারণে দেখা যায় মামলাগুলো হারিয়ে যায়’।শিশু ধর্ষণের এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তিতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাসহ ভুক্তভোগী ও সাক্ষীর সুরক্ষা নিশ্চিত করার কথা বলেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) । এজন্য সরকারকে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।তিনি আরও বলেন এক শ্রেণীর ধর্ষক আছে আমাদের সমাজে। এরা বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে আসা নারীর শরীরে হাত বুলিয়ে বেড়ায়। এরা নারীকে শারীরিকভাবে ধর্ষণ করেনা কিন্তু নারীর শরীরে এমনভাবে চোখ বুলিয়ে যায় যেন সে চোখ দিয়েই নারীকে ধর্ষণ করছে। এরাই সমাজে সবচেয়ে ভয়ংকর।ধর্ষণ সকল সমাজেই ঘৃণ্য এবং অগ্রহণযোগ্য ঘটনা।আশ্চর্যের বিষয় এই যে শিশুদের বাড়ন্ত বয়স থেকেই আত্মীয় স্বজন, চাচা, মামা, খালু এবং বাবা দ্বারা যৌন নির্যাতনের অনেক অভিযোগ আমাদের কাছে আসেশিশু অধিকার বিষয়ক অনেক সংগঠনের  কর্মীদের ভাষ্যমতে, দেশটির শতকরা নব্বই ভাগ শিশুই পারিবারিক গণ্ডিতে ধর্ষণ থেকে শুরু করে অনাকাঙ্ক্ষিত শারীরিক স্পর্শসহ নানা যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে থাকে | শিশু ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে।ধর্ষণের শিকার হচ্ছে ছেলে শিশুরাও। পুলিশের ধারণা শিশুরা একশ্রেণীর মানুষের যৌন বিকৃতির টার্গেটে পরিণত হয়েছে।  উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করি যারা এই সকল ঘৃণ্য এবং অগ্রহণযোগ্য কাজ করেন তাদের আপনি শুভ বুদ্ধি দান করুন।

Sunday, January 17, 2016

পুলিশ বনাম মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)



মানবাধিকার লংঘনের অনেকটা  অভিযোগই পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এসব ঘটনার তদন্ত ভার পুলিশের হাতে থাকায় ভুক্তভোগীরা ন্যায় বিচার পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।পুলিশের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ভূরি ভূরি অভিযোগ থাকলেও জনমনে আস্থা সৃষ্টি করে এমন প্রতিকার বা ন্যায়বিচারের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তেমন দৃষ্টান্ত বিরল। গণমাধ্যমে কোনো ঘটনা নিয়ে হইচই হলে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বড়জোর প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।এর থেকে বেশি কিছু করা হয় না।আসলে প্রত্যাহার মানে তাদেরকে অনেকটা সুকৌশলে বাঁচিয়ে নেওয়া।কিন্তু ঠিকি পরে তাঁদের আবার স্বাভাবিক নিয়মে বদলি করা হয়। লজ্জার বিষয় হলেও এটাই সত্য যে বিষয়টি এখন অনেকটা নোংরামিতে পরিণত হয়েছে।এটা নিন্দনীয় যে নির্যাতন বা ক্রসফায়ারে দেওয়ার বৈধতা দেওয়া হচ্ছে। অথচ  যন্ত্রণা ও অমানবিক আচরণ বাংলাদেশের সর্বচ্চো আইন সংবিধান নিষিদ্ধ করেছে।আমরা আশা করবো বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের এমন কার্যকলাপ পরিহার করে অচিরেই তাদের নিজেদের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে নিজেরাই সচেষ্ট হবে।

সদস্য অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আবেদন ফরম :


এক নজরে আমাদের কার্যক্রম সমূহ :মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)




গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপিোর্টাস সোসাইটি (IHCRS) একটি মানবাধিকার ও অপরাধ দমন বিষয়ক গণমাধ্যম সংস্থা। সংস্থাটি সৃষ্ট কাল থেকে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিতকরন অভিপ্রায়ে মানব সেবায় ব্যাপক জনকল্যাণমূলক কাজ করে আসছে। এছাড়া বর্তমানে সংস্থাটি ছিন্নমূল পথ শিশু শিক্ষা ও বিনোদন প্রকল্প, শিশু শ্রম বন্ধ করে ভাতার ব্যবস্থা, বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা, সমাজের অসহায় প্রতিবন্ধী/অর্টিজমদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান বাস্তবায়ন প্রকল্পের মত ২০টি জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নিয়েছে।
নিম্নে আপনার সুবিধার্থে বর্তমানে মানবাধিকার বিষয়ে আমাদের বাস্তবায়িত ২০টি কার্যক্রম উল্লেখ করা হলোঃ-
১। নারী নির্যাতন, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার রোধ করা।
২। অন্যায় ভাবে তালাক, যৌন হয়রানী (ইভটিজিং) রোধ করা।
৩। নারী-পুরুষদের সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা।
৪। নারীদের ক্ষেত্রে পৈত্রিক সম্পত্তি ন্যায্য হিস্যা আদায় করা।
৫। নারী ও শিশু অপহরণ, পুলিশি নির্যাতন রোধ করা।
৬। পতিতাদের পতিতা বৃত্তি হতে বের করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, এইডস প্রতিরোধে কার্যক্রম গ্রহণ করা।
৭। সমাজের অবহেলিত নারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজে লাগানো।
৮। প্রতিবন্ধী ও অর্টিজম শিশুদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
৯। পুরুষদের প্রতি অবিচার রোধ করা।
১০। বিনা বিচারে আটকদের মুক্তির ব্যবস্থা করা।
১১। মাদকের তীব্র ছোবল থেকে রক্ষার্থে যুব সমাজকে যুব শক্তিকে পরিণত করার জন্য রাজস্বের বিনিময়ে জমি লিজ নিয়ে কর্ম ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা।
১২। অন্যায়, অপরাধ, প্রতারণা, ভেজাল ও অন্যায় ভাবে চাকুরীচ্যুতি রোধ করা।
১৩। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজের সালিশ ও আইনী সহায়তা করা।
১৪। জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করা।
১৫। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দূর্ভিক্ষ, মহামারী ও দূর্ঘটনায় পতিত জনগণকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা।
১৬। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও অবহেলিত ব্যক্তিবর্গকে সহায়তা দান করা।
১৭। বিদেশ পাঠানোর নামে প্রতারণা বন্ধ করা।
১৮। ছিন্নমূল শিশু ও কিশোরদের শিক্ষাকার্যক্রম ও পূর্ণবাসন, প্রতিষ্ঠা করা।
১৯। শারীরিক ও মানবিক অসমর্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা করা।
২০। দালালদের খপ্পরে পড়ে বিদেশে মানবেতর জীবন যাপন সহ মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত ঘটনা পর্যাবেক্ষণ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

তাই মানবতার সেবায় অসহায় নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে আমাদের এই ব্যাপক কর্মকান্ড পরিচালনার নিন্মিত্তে আপনাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মানব সেবার মত মহৎ উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসার জন্য বিশেষ আহবান জানানো যাচ্ছে। আমরা একটা কথায় বিশ্বাসী ‘‘মানুষের বিবেক পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আদালত’’ তাই মানবতার সেবার মত এই মহান উদ্দেশ্য কেন্দ্রীক সাহায্যার্থে আপনাকে নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক সংস্থাটি বিশেষ সম্মানিত   হিসেবে প্রস্তাবায়তির মাধ্যমে ‘‘মানুষ মানুষের জন্য প্রাধান্য’’ দিচ্ছে।