Friday, January 29, 2016

রাজনৈতিক চক্রে ধ্বংস হচ্ছে শিশুদের মানবাধিকার মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)


 ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে শিশুদের ব্যবহার নতুন কিছু নয়। কিন্তু একদিকে হাতে বোমা তুলে দিয়ে তাদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বয়স বাড়িয়ে বড় অপরাধীদের সঙ্গে রাখছে শিশুদের। এতে শিশুরা অপরাধ করে সংশোধনের সুযোগ তো পাচ্ছেই না, বরং জেল থেকে অপরাধী হয়ে বের হচ্ছে।বাংলাদেশে শিশুদের নিয়ে ছোট-বড় ৩৫টি আইন আছে। কিন্তু এর একটি বা দু'টির বেশি মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা জানেন না। আসলে এখন যে অবস্থা, তাতে শিশুদের নিয়ে বড় মুভমেন্ট দরকার। কারণ আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী শিশুদের দেখার দায়িত্ব নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এই মন্ত্রণালয়ে শিশুদের কোনো ‘ডেস্ক'-ই নেই। সারাদেশে নারী বিষয়টি দেখার জন্য কর্মকর্তা থাকলেও শিশুদের দেখার জন্য কোনো কর্মকর্তা নেই।এর জন্য তো লোকবোল থাকতে হবে? ২০১৩ সালের ১৬ই জুন জাতীয় সংসদে শিশু বিল-২০১৩ পাস হয়। এই বিলে বলা আছে কোনো ব্যক্তি যদি শিশুকে সন্ত্রাসী কাজে নিয়োজিত করেন, তবে তার বিচার হবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। এ ধরনের অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এ আইনে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণ বা জনসাধারণের কোনো অংশের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করাকে সন্ত্রাসী কাজ আখ্যায়িত করা হয়েছে। এই আইন পাসের পরেও কিন্তু থেমে নেই সন্ত্রাসী কাজে শিশুদের ব্যবহার। সাধারণ মানুষের দাবি, হরতাল-অবরোধের মতো বিভিন্ন কর্মসূচিতে আর যেন কোনো শিশু চোখ না হারায়, আর যেন কোনো শিশুর হাত উড়ে না যায়। সবারই সন্তান আছে, অন্তত নিজের সন্তান মনে করে এই শিশুদের রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।আলোচনা-সমালোচনা যাই হোক শিশুদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে এটাই তো আসল কথা। আসলে দীর্ঘদিন ধরে যে প্রবণতা চলে আসছে, আমরা তা থেকে বের হতে পারিনি। বয়স বাড়িয়ে মামলার আসামী করা, বয়স বাড়িয়ে শিশুদের বিয়ে দেয়া- সবই কিন্তু অপরাধ। আমাদের সমাজে এই অপরাধগুলো হরহামেশাই হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সবার পরিবারে শিশু আছে। তাই আমাদের সবাইকে শিশুদের রাজনীতিতে ব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বর্তমান অবস্থা যদি চলতে থাকে তাহলে জাতির জন্য ভবিষ্যতে ভয়ংকর দিন অপেক্ষা করছে। তখন শত চেষ্টা করেও আর পরিত্রাণ মিলবে না।

Monday, January 25, 2016

প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব-মানবাধিকারকে সম্মান করা/রক্ষা করা/পূরণ করা:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।


 ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে-মানবাধিকারকে সম্মান করা,রক্ষা করা এবং পূরণ করা ।তিনি আরও বলেন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ফলে অনেকে হয়রানির শিকার হচ্ছেন, প্রতারিত হচ্ছেন, অত্যাচারিত হচ্ছেন।অথচ মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে প্র্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে ১। মানবাধিকারকে সম্মান করা, ২। মানবাধিকারকে রক্ষা করা এবং ৩। মানবাধিকারকে পূরণ করা । কিন্তু আজ মানবাধিকার পৃথিবীর দুষ্ট রাজনৈতিক দুষ্টু চক্রে আটকা পড়েছে। মানবাধিকার এখন সুবিধাবাদীদের কাছে একটি হাতিয়ার। মানবাধিকারের নাম করে মানুষকে শোষণ করছে। বর্তমান পৃথিবীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে হার, তা যেকোনো যুগ ও কালের চেয়ে অধিক। দুর্বল মানুষ সবলের হাতে, দুর্বল গোষ্ঠী সবল গোষ্ঠীর হাতে, দুর্বল জাতি শক্তিধর জাতির দ্বারা আজ নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে এবং পৃথিবীর সর্বত্র আজ শিশু, নারী, দরিদ্র, মেহনতি মানুষ, কৃষ্ণগাত্র ও নিম্নবর্ণীয় লোকেরা অধিকারবঞ্চিত, নিগৃহীত ও মানবিক মৌলিক সুযোগ-সুবিধা ও বেঁচে থাকার ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। আসুন সকলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার উদ্দেশ্যে মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ে সচেষ্ট হই।মনে রাখতে হবে, প্রতিটি নাগরিকের প্রতি অপরের শ্রদ্ধাবোধ মানবাধিকার চর্চার অন্যতম সহজ পদ্ধতি।এই মানবাধিকার কার্যক্রমে কেউ কারোর প্রতিপক্ষ নয়, ন্যায় সঙ্গত, ন্যায্য চিন্তা, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং জনকল্যাণ মূলক কাজ করাই হোক আমাদের মূল উদ্দেশ্য ।

Saturday, January 23, 2016

পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যই অসৎ পুলিশ হওয়ার কারন:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)



ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন সারাদেশে এমন অনেক ঘটনা  আছে যেখানে পুলিশ সাধারন জনগনের অনেক ক্ষতিসাধন করে। টাকার জন্য তারা অনেক কিছু  করে বসে। তিনি আরও বলেন এদেশে যেমন  ভাল ,সৎ পুলিশ আছে তেমনি পাল্লা দিয়ে অসৎ পুলিশের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এজন্য তিনি অনেকটা দায়ী করেছেন পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যকে। কারন চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত পুলিশ সদস্য ঘুষ বিনিময়ের সাথে জড়িয়ে পড়ে।তিনি বলেন অনেক পুলিশ সদস্য তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা যোগার করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই পুলিশ সদস্য সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া ঘুষের টাকা  নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যস্ত  হয়ে পড়ে।পরবর্তীতে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক পুলিশ সদস্য তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমে আলোচিত হয়ে উঠে।কিন্তু আসল কথা হলো পুলিশের সাথে জনগনের আইনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। পুলিশের সাথে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উলটো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন অবৈধ। যাইহোক সরকারের উচিত সংশ্লিষ্ট বিভাগটিকে আরও স্বয়ংপূর্ণ ভাবে ঢেলে সাজানো। আমরা আশা করবো কিছু সংখ্যক খারাপ পুলিশ সদস্যর জন্য পুরো পুলিশ বাহিনীকে দোষারোপ না করে অসৎ পুলিশদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবগত করে সাহায্য করা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। আইন জানুন।

Thursday, January 21, 2016

এখন ৫ বছরের বাচ্চাও জানে ধর্ষণ কি?:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)


ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন এখন ৫ বছরের বাচ্চাও জানে ধর্ষণ কি? । আর এর জন্য তিনি দায়ী করেছেন ইন্টারনেটের অপব্যবহার এবং আইনের শাসনের ঘাটতিকে।তিনি আরও বলেন এ বিষয়ে কোন মামলা প্রদান করলে মামলার  দীর্ঘসূত্রিতায়, ‘রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে কিংবা আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে আসামীরা ধরা পড়ে না। দীর্ঘদিন ধরে আসামী ধরা না পড়ার কারণে দেখা যায় মামলাগুলো হারিয়ে যায়’।শিশু ধর্ষণের এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তিতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাসহ ভুক্তভোগী ও সাক্ষীর সুরক্ষা নিশ্চিত করার কথা বলেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) । এজন্য সরকারকে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।তিনি আরও বলেন এক শ্রেণীর ধর্ষক আছে আমাদের সমাজে। এরা বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে আসা নারীর শরীরে হাত বুলিয়ে বেড়ায়। এরা নারীকে শারীরিকভাবে ধর্ষণ করেনা কিন্তু নারীর শরীরে এমনভাবে চোখ বুলিয়ে যায় যেন সে চোখ দিয়েই নারীকে ধর্ষণ করছে। এরাই সমাজে সবচেয়ে ভয়ংকর।ধর্ষণ সকল সমাজেই ঘৃণ্য এবং অগ্রহণযোগ্য ঘটনা।আশ্চর্যের বিষয় এই যে শিশুদের বাড়ন্ত বয়স থেকেই আত্মীয় স্বজন, চাচা, মামা, খালু এবং বাবা দ্বারা যৌন নির্যাতনের অনেক অভিযোগ আমাদের কাছে আসেশিশু অধিকার বিষয়ক অনেক সংগঠনের  কর্মীদের ভাষ্যমতে, দেশটির শতকরা নব্বই ভাগ শিশুই পারিবারিক গণ্ডিতে ধর্ষণ থেকে শুরু করে অনাকাঙ্ক্ষিত শারীরিক স্পর্শসহ নানা যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে থাকে | শিশু ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে।ধর্ষণের শিকার হচ্ছে ছেলে শিশুরাও। পুলিশের ধারণা শিশুরা একশ্রেণীর মানুষের যৌন বিকৃতির টার্গেটে পরিণত হয়েছে।  উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করি যারা এই সকল ঘৃণ্য এবং অগ্রহণযোগ্য কাজ করেন তাদের আপনি শুভ বুদ্ধি দান করুন।

Sunday, January 17, 2016

পুলিশ বনাম মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)



মানবাধিকার লংঘনের অনেকটা  অভিযোগই পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এসব ঘটনার তদন্ত ভার পুলিশের হাতে থাকায় ভুক্তভোগীরা ন্যায় বিচার পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।পুলিশের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ভূরি ভূরি অভিযোগ থাকলেও জনমনে আস্থা সৃষ্টি করে এমন প্রতিকার বা ন্যায়বিচারের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তেমন দৃষ্টান্ত বিরল। গণমাধ্যমে কোনো ঘটনা নিয়ে হইচই হলে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বড়জোর প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।এর থেকে বেশি কিছু করা হয় না।আসলে প্রত্যাহার মানে তাদেরকে অনেকটা সুকৌশলে বাঁচিয়ে নেওয়া।কিন্তু ঠিকি পরে তাঁদের আবার স্বাভাবিক নিয়মে বদলি করা হয়। লজ্জার বিষয় হলেও এটাই সত্য যে বিষয়টি এখন অনেকটা নোংরামিতে পরিণত হয়েছে।এটা নিন্দনীয় যে নির্যাতন বা ক্রসফায়ারে দেওয়ার বৈধতা দেওয়া হচ্ছে। অথচ  যন্ত্রণা ও অমানবিক আচরণ বাংলাদেশের সর্বচ্চো আইন সংবিধান নিষিদ্ধ করেছে।আমরা আশা করবো বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের এমন কার্যকলাপ পরিহার করে অচিরেই তাদের নিজেদের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে নিজেরাই সচেষ্ট হবে।

সদস্য অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আবেদন ফরম :


এক নজরে আমাদের কার্যক্রম সমূহ :মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)




গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপিোর্টাস সোসাইটি (IHCRS) একটি মানবাধিকার ও অপরাধ দমন বিষয়ক গণমাধ্যম সংস্থা। সংস্থাটি সৃষ্ট কাল থেকে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিতকরন অভিপ্রায়ে মানব সেবায় ব্যাপক জনকল্যাণমূলক কাজ করে আসছে। এছাড়া বর্তমানে সংস্থাটি ছিন্নমূল পথ শিশু শিক্ষা ও বিনোদন প্রকল্প, শিশু শ্রম বন্ধ করে ভাতার ব্যবস্থা, বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা, সমাজের অসহায় প্রতিবন্ধী/অর্টিজমদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান বাস্তবায়ন প্রকল্পের মত ২০টি জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নিয়েছে।
নিম্নে আপনার সুবিধার্থে বর্তমানে মানবাধিকার বিষয়ে আমাদের বাস্তবায়িত ২০টি কার্যক্রম উল্লেখ করা হলোঃ-
১। নারী নির্যাতন, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার রোধ করা।
২। অন্যায় ভাবে তালাক, যৌন হয়রানী (ইভটিজিং) রোধ করা।
৩। নারী-পুরুষদের সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা।
৪। নারীদের ক্ষেত্রে পৈত্রিক সম্পত্তি ন্যায্য হিস্যা আদায় করা।
৫। নারী ও শিশু অপহরণ, পুলিশি নির্যাতন রোধ করা।
৬। পতিতাদের পতিতা বৃত্তি হতে বের করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, এইডস প্রতিরোধে কার্যক্রম গ্রহণ করা।
৭। সমাজের অবহেলিত নারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজে লাগানো।
৮। প্রতিবন্ধী ও অর্টিজম শিশুদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
৯। পুরুষদের প্রতি অবিচার রোধ করা।
১০। বিনা বিচারে আটকদের মুক্তির ব্যবস্থা করা।
১১। মাদকের তীব্র ছোবল থেকে রক্ষার্থে যুব সমাজকে যুব শক্তিকে পরিণত করার জন্য রাজস্বের বিনিময়ে জমি লিজ নিয়ে কর্ম ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা।
১২। অন্যায়, অপরাধ, প্রতারণা, ভেজাল ও অন্যায় ভাবে চাকুরীচ্যুতি রোধ করা।
১৩। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজের সালিশ ও আইনী সহায়তা করা।
১৪। জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করা।
১৫। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দূর্ভিক্ষ, মহামারী ও দূর্ঘটনায় পতিত জনগণকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা।
১৬। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও অবহেলিত ব্যক্তিবর্গকে সহায়তা দান করা।
১৭। বিদেশ পাঠানোর নামে প্রতারণা বন্ধ করা।
১৮। ছিন্নমূল শিশু ও কিশোরদের শিক্ষাকার্যক্রম ও পূর্ণবাসন, প্রতিষ্ঠা করা।
১৯। শারীরিক ও মানবিক অসমর্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা করা।
২০। দালালদের খপ্পরে পড়ে বিদেশে মানবেতর জীবন যাপন সহ মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত ঘটনা পর্যাবেক্ষণ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

তাই মানবতার সেবায় অসহায় নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে আমাদের এই ব্যাপক কর্মকান্ড পরিচালনার নিন্মিত্তে আপনাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মানব সেবার মত মহৎ উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসার জন্য বিশেষ আহবান জানানো যাচ্ছে। আমরা একটা কথায় বিশ্বাসী ‘‘মানুষের বিবেক পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আদালত’’ তাই মানবতার সেবার মত এই মহান উদ্দেশ্য কেন্দ্রীক সাহায্যার্থে আপনাকে নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক সংস্থাটি বিশেষ সম্মানিত   হিসেবে প্রস্তাবায়তির মাধ্যমে ‘‘মানুষ মানুষের জন্য প্রাধান্য’’ দিচ্ছে।

Saturday, January 16, 2016

রাব্বী ও বিকাশকে নির্যাতন মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেছেন  বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বী ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন-ডিএসসিসির কর্মকর্তা বিকাশকে নির্যাতনে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।এছাড়া তিনি এই দুই কর্মকর্তার সাথে ক্ষমতার অপ-ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে নির্যাতন করায় এই ঘটনার সাথে জড়িত পুলিশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করার কথা বলেন।  উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে দায়িত্ব পালনকালে যাত্রাবাড়ীর মিরহাজারীবাগ এলাকার খালপাড় মোড়ে ডিসিসির ওই কর্মকর্তাকে পেটায় পুলিশ। গুরুতর আহত অবস্থায় সিটি করপোরেশনের ওই কর্মকর্তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় বিকালে তাকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিউতে ভর্তি করা হয়।  নির্যাতনের এ ঘটনায় অতিরিক্ত ডিআইজির নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে পুলিশের উপপরিদর্শক মাসুদ শিকদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

Thursday, January 14, 2016

অপরাধী পুলিশই আপনার হাত পা ধরবেঃমোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)

পুলিশী হয়রানির শিকার হলে কী করবেন? না থানায় গিয়ে ওসির হাত-পা ধরার দরকার নাই। সোজা চলে যান দায়রা জজ আদালতে। তার পর অপরাধী পুলিশই আপনার হাত পা খুঁজবে। কোন আইনে? ক্যামনে কী? পুলিশী হয়রানির শিকার হলে কোথাও না গিয়ে সরাসরি আদালতে চলে যান।আইনানুযায়ী মামলা করে দেন।মামলা করার ফলে বরখাস্ত হবে অপরাধী পুলিশ।তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেবে আদালত।পরবর্তীতে দেখুন কি হয় .........।

Wednesday, January 13, 2016

মানবাধিকার লংঘনে প্রতিবাদি হতে হবে :মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।


ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেছেন "কোন মানবাধিকার লঙ্ঘনকেই মেনে নেওয়া উচিত নয় । প্রতিবাদ করতে হবে।মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।আমরা আপনাদের পাশে থাকব। আমাদের  সাইট www.ihcrshumanrights.blogspot.com এ যেয়ে Contact Form এ আপনার নাম ও ইমেল লিখে আপনাদের যেকোন বিষয়ে আমাদের মেসেজ পাঠান।মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত যেকোনো ঘটনা আমাদের জানান এই Contact Form এর মাধ্যমে।
বলেছেন, ‘কোন মানবাধিকার লংঘনকেই মেনে নেওয়া উচিত নয়। প্রতিবাদ করতে হবে। মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।’ - See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/63510/index.html#sthash.D1V34SNz.dpuf
বলেছেন, ‘কোন মানবাধিকার লংঘনকেই মেনে নেওয়া উচিত নয়। প্রতিবাদ করতে হবে। মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।’ - See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/63510/index.html#sthash.XoiE5Ljt.dpuf

Sunday, January 3, 2016

আদালতে মামলার জট মানবাধিকার লঙ্গনের শামিলঃ মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) ।

আদালতে মামলা জটকে মানবাধিকার লঙ্গনের  শামিল বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।তিনি বলেন, বিচার পাওয়া নাগরিকের অধিকার। সুতরাং বিচারের নামে দিনের পর দিন মামলা রেখে দেওয়াও মানবাধিকার লঙ্গন।এজন্য দ্রুত মামলা নিস্পত্তি করতে বিচার সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে আরও বেশি উদ্যেগী হতে হবে।এক্ষেত্রে মানবাধিকার কর্মীদের সোচ্চার হওয়ার আহবান জানালেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।তিনি বলেন মানবাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল রক্ষাকবচ। আর গণতন্ত্রের মূল পাহারাদার হচ্ছেন মানবাধিকার কর্মীরা। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে মানবাধিকার তত প্রতিষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশের সমস্ত গুম ও অপহরণ আইনের আওতায় এনে ক্রিমিনাল প্রসিজিডিউর কোর্ট অনুযায়ী বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সংবিধানের মৌলিক অধিকারই হচ্ছে মানবাধিকার।কারো এই অধিকার লঙ্গিত হলে তিনি কোর্টে গিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। তিনি বলেন কোর্টে অসংখ্য বিচার পড়ে আছে। বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছেনা। সাধারণ মানুষ বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মানবাধিকার কর্মীদের উচিত সরকারের কাছে যথা সময়ে বিচার পাওয়ার দাবী তুলা।আমাদের দেশে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্গন করে। সাধারণ অভিযোগে গ্রেফতার করে দিনের পর দিন রিমান্ডের নামে অত্যাচার চালানো হচ্ছে।আমাদের দেশে অনেক এনজিও আছে তারা বিদেশীদের টাকা খেয়ে বুদ্ধিজীবী হয়েছে। তারা দেশের গরীব মানুষের রক্ত চুষে খাচ্ছে। এটা হচ্ছে চরম মানবাধিকার লঙ্গন। এদেরকে চিনে রাখতে হবে এবং তাদের বিরোদ্ধে মানবাধিকার কর্মীদের সোচ্চার হতে হবে।একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমাদেরকে অনেক সচেতনভাবে চলতে হবে। সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে নিজে স্বচ্ছ থাকতে হবে। দুর্নীতিবাজরা কখনও মানবাধিকার কর্মী হতে পারেনা।

মানবাধিকার কর্মীরা রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ সম্পদ:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।


মানবাধিকার কর্মীরা রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ সম্পদ, এদের মর্যাদা দেওয়া উচিত এবং যতাযথভাবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে আত্ম-মানবতার সেবাই নিয়োজিত  করার কথা বলেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।আশরাফুল আলম বলেন  মানবাধিকার কর্মীরা কোন অবৈধ-অনৈতিক কাজে লিপ্ত না হয়ে প্রকৃত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারলে নির্যাতন ও অপরাধ প্রবনতা অনেক কমে যাবে,এছাড়া  প্রশাসন বিভিন্ন বিষয়ে  মানবাধিকার কর্মীদের সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রভাহিত করবেন।তিনি বলেন যে কোনো মানুষের বিপদের কথা শুনলে ছুটে যাওয়া। সেটা মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত যেকোনো ঘটনাই হোক না কেন। প্রথমে সমস্যাটা বোঝার চেষ্টা করা, সমস্যা সমাধানে উক্ত কাজে সংশ্লিষ্ট  দায়িত্বপ্রাপ্তদের  সাথে আলাপ- আলোচনা করা । তারপর অন্যদের সাথে নিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছে যাওয়া, থানা বা আদালতে যাওয়া, অফিস-আদালতে ছোটা। কখনো আবার সবাইকে নিয়ে মিছিল-মিটিং করা। এক কথায় অন্যের সহযোগিতায় যারা সেই সব  মানুষরাই মানবাধিকারকর্মী। ছাত্র, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক থেকে শুরু করে যে কোনো সাধারণ মানুষই হতে পারেন মানবাধিকারকর্মী, যদি তিনি কাজ করেন অন্যের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। জাতিসংঘও তাদের মানবাধিকারকর্মী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি আরও বলেন মানবাধিকার কর্মীকে রক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।মানবাধিকার কর্মীরা তাদের কার্মকান্ড পরিচালনা করতে গিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন এর বিষয়ে ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, রাজনৈতিক দল ইত্যাদির প্রতি কোন রকম পক্ষপাতিত্ব করে না । বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড, নির্যাতন, গুম, সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘণ বন্ধের জন্য সর্বদা তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।  জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে বিভিন্ন ফোরামে মানবাধিকারের বিষয়গুলো তারা দৃঢ় ভাবে তুলে ধরার পিছনে  নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।মানবাধিকার কর্মীরা দেশের কোথাও কোনো মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে তা সরকারের সামনে তুলে ধরছে। তারা মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে যেন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে রাষ্ট্রকে অপরাধীর কাঠ গড়ায় দাঁড়াতে না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের অন্যতম অঙ্গীকার একটি মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করা। তাই রাষ্ট্রের মানবিক শরীরে যদি কোথাও ক্ষত সৃষ্টি হয় তাহলে মানবাধিকার কর্মীদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের সহযোগিতাস্বরূপ তা দেখিয়ে দেয়া।  রাষ্ট্রের মানবাধিকার রক্ষা করে রাষ্ট্রকে সন্মানের উঁচু স্থানে তুলে ধরাই এদের পবিত্র কাজ।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন দুঃখজনক হলেও সত্যি বাংলাদেশের বাইরের দেশ গুলোতে একজন মানবাধিকার কর্মীকে যে ভাবে মূল্যায়ন করা হয় আমাদের দেশে তা করা হয় না।অনেক সময় মানবাধিকার কর্মীরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানী,নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছেন। তিনি বলেন যারা ঝড়বৃষ্টি,বিপদ উপেক্ষা করে অন্যের অধিকার আদায়ে সর্বদা সচেষ্ট সেই সব মানবাধিকার কর্মীদের যথাপোযক্ত মূল্যায়নের মাধ্যমে মানবাধিকার রক্ষায় সুদৃঢ় কর্মকাণ্ডে পরিচালিত করতে হবে। 

Saturday, January 2, 2016

২০১৫ সালে ২৪৪ জন সাংবাদিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের স্বীকার:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।

একটি বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ২০১৫ সালে সারা দেশে ২৪৪ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি ও পেশাগত কাজ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়েছেন। এর মধ্যে সন্ত্রাসীর হাতে খুন হয়েছেন দুজন। প্রকাশিত সংবাদের জন্য মামলার শিকার হয়েছেন ১০ জন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নির্যাতন, হুমকি, হয়রানি বা মামলার শিকার হয়েছেন ১৮ জন। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের হাতে হামলা, হুমকি, নির্যাতন, হয়রানির শিকার হয়েছেন ৪৪ জন আর বিএনপির হাতে দুজন। সিটি ও পৌর নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ভয়ভীতি, হামলা ও বাধার শিকার হয়েছেন ৩৬ জন। প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন ২২ জন।শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ২০১৫ : আসকের পর্যালোচনা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে একটি বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা গত বছরের মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র তুলে ধরেন|

Friday, January 1, 2016

অনলাইন সংবাদ পত্রের আড়ালে পর্ন নিউজ চলে :মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)


রাষ্ট্রীয়ভাবে ইন্টারনেটে পর্ণগ্রাফি বন্ধ করার সুফল
১.ইভটিজিং বন্ধ হবে ।
২. নৈতিক অবক্ষয় রোধ হবে ।
৩. ছাত্রছাত্রীরা লেখাপড়ায় অধিক মনোযোগী হবে ।
৪. যৌন হয়রানী বন্ধ হবে ।
৫. মাদক সেবন কমবে ।
কিন্তু আসল কথা হল ইন্টারনেটে পর্ন সাইট বন্ধ হবে কিভাবে, অনলাইন সংবাদ পত্রের আড়ালে যেভাবে পর্ন নিউজ চলে ১০ টা বন্ধ করলে ১০০ টা চালু হবে। এটা একটা ভাইরাস যার কোন প্রতিষেধক নাই।

তার থেকে উত্তম উপায় শিক্ষায় পরিবর্তন আনতে হবে , বর্তমানের নীতি নৈতিকতাহীন সেকুলার শিক্ষাব্যবস্থা দিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন আউটপুট পাওয়া যাবে না। গাছে রোগ হইছে বলে রোগা ডালটা কেটে ফেলতে হবে নাকি রোগের কারন খুজে বের করে সেটা সারাবার চেষ্টা করাটা ভালো!!!
বিজ্ঞান শিক্ষা মানুষকে বিজ্ঞানী বানাতে পারে, কিন্তু মানুষ হতে জ্ঞ্যান দরকার, এখন শিক্ষা আছে জ্ঞ্যান নাই। তাই এই হাল।আসল কথা হল এই রোগের কোন প্রতিষেধক নাই। একমাত্র প্রতিরোধক হলো নৈতিক জ্ঞান।