তিনি বলেন,“খাদ্য বাংলাদেশের নাগরিকদের অন্যতম মৌলিক অধিকার। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে না পারলে জনগণের খাদ্য অধিকার লঙ্ঘিত হয়। যার ফলে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “মানুষের মোলিক চাহিদার মধ্যে খাদ্য একটি প্রধান ও অন্যতম মৌলিক চাহিদা।সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন ভেজাল মুক্ত খাদ্য গ্রহন। কিন্তু বাংলাদেশে ভেজাল মুক্ত খাবার পাওয়া কঠিন করে ফেলেছে কিছু বিবেকহীন অধিক মুনাফালোভী ব্যাক্তিবর্গ।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন, “বিশুদ্ধ খাবারকে প্রতিনিয়ত বিষে পরিণত করে ফেলা হচ্ছে। শাকসবজি, মাছ-মাংস থেকে শুরু করে ফলমূল এমনকি শিশুখাদ্য ও ঔষধে ভেজাল ও রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
,
তিনি বলেন,“বাংলাদেশে ভেজালের যে মহা উৎসব চলছে তাতে সবাই কমবেশী আক্রান্ত।খাদ্যে ভেজালের কারণেই দেশে বিভিন্ন রকমের ক্যানসার, লিভার সিরোসিস, কিডনি ফেলিউর, হৃদযন্ত্রের অসুখ, হাঁপানি এগুলো অনেক বেড়ে যাচেছ।”
তিনি বলেন, "শুধু সরকারের একার পক্ষে এটির প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। ভেজাল বিরোধী সামাজিক আন্দোলন যেমন দরকার তেমনি দরকার সরকারের আরও কঠিন নীতির বাস্তবায়ন।"