জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স
সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল আলম সাগর। সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি একথা জানান।
তিনি বলেন, “নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে। ঝরে গেছে অনেক তাজা প্রাণ। নির্বাচনে লাশের পরে লাশ পড়েছে। মৃত ব্যক্তির পরিবারে কান্নার রোল পড়ে গেছে। যা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত মৃত্যের সংখ্যা ৩৮। এর মধ্যে শিশু থেকে শুরু করে রয়েছে মহিলা, নির্বাচনের প্রার্থী, এজেন্ট, কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সহিংসতায় মারা গেছে শিশু সাহিদুল ইসলাম শুভসহ অন্তত ১১ জন।”
তিনি বলেন, “এর আগে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত মারা গেছে আরো ২৭ জন। এর মধ্যে ২২ মার্চ প্রথম দফা নির্বাচনের দিনই সহিংসতায় প্রাণহানি ঘটে ১২ জনের। প্রথম দফায় ৩৬ জেলার সাতশো ১২টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাত্র চার জেলায় সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি। বাকি ৩২ জেলাতেই সহিংসতার ঘটনা ঘটে।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনো ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। নির্বাচনী সহিংসতায় বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মেনে নেয়া মানে মানবাধিকার লঙ্ঘনকে প্রশ্রয় দেয়া। এর দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্রের ওপর বর্তায়।”
মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও সহিংসতা বন্ধ করতে সরকারকে এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে একসাথে কাজ করতে তিনি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, “নির্বাচনী সহিংসতায় ব্যাপক প্রাণহানি ঘটেছে। ঝরে গেছে অনেক তাজা প্রাণ। নির্বাচনে লাশের পরে লাশ পড়েছে। মৃত ব্যক্তির পরিবারে কান্নার রোল পড়ে গেছে। যা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।”
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত মৃত্যের সংখ্যা ৩৮। এর মধ্যে শিশু থেকে শুরু করে রয়েছে মহিলা, নির্বাচনের প্রার্থী, এজেন্ট, কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সহিংসতায় মারা গেছে শিশু সাহিদুল ইসলাম শুভসহ অন্তত ১১ জন।”
তিনি বলেন, “এর আগে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত মারা গেছে আরো ২৭ জন। এর মধ্যে ২২ মার্চ প্রথম দফা নির্বাচনের দিনই সহিংসতায় প্রাণহানি ঘটে ১২ জনের। প্রথম দফায় ৩৬ জেলার সাতশো ১২টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাত্র চার জেলায় সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি। বাকি ৩২ জেলাতেই সহিংসতার ঘটনা ঘটে।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান আরো বলেন, “বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনো ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। নির্বাচনী সহিংসতায় বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মেনে নেয়া মানে মানবাধিকার লঙ্ঘনকে প্রশ্রয় দেয়া। এর দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্রের ওপর বর্তায়।”
মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ ও সহিংসতা বন্ধ করতে সরকারকে এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে একসাথে কাজ করতে তিনি আহ্বান জানান।
No comments:
Post a Comment