“ঘুষ প্রতিরোধে
ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য সর্বপ্রথম বন্ধ করতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির
চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)|শনিবার (৪ জুন) সকালে গণমাধ্যমে
প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।”
তিনি বলেন,“
এদেশে ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্য এখন ওপেন সিক্রেট (গোপন বলে ভাবা হলেও আসলে যা
সকলেরই জানা) একটি বিষয়।নিয়োগকে কেন্দ্র করে শুরু হয়ে যায় বিভিন্ন পদ
অনুযায়ী ঘুষের অংকের পরিমাণ নির্ধারণ করা।ফলে ঘটতে থাকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের
ঘটনা”
মানবাধিকার
সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“এই ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যের জন্য অনেক যোগ্য
ব্যাক্তিরা চাকুরী থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।ফলে অযোগ্য ব্যাক্তিরা এদেশের
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে যাচ্ছে।”
তিনি
বলেন,“চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যাক্তি ঘুষ বিনিময়ের সাথে
জড়িয়ে পড়েন।অনেক ব্যাক্তি তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ
অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা জোগাড় করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে
প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই ব্যাক্তি সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া
ঘুষের টাকা নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।”
ইন্টারন্যাশনাল
হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান
মোঃআশরাফুল আলম (সাগর) বলেন,“ ফলে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার
দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল
বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক নিয়োগপ্রাপ্ত
ব্যাক্তি তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমেও আলোচিত হয়ে উঠে।
মানবাধিকার
সংগঠক আশরাফুল আলম বলেন,“আসল কথা হলো নিয়োগের ক্ষেত্রে জনগনের কোথাও কোন
টাকার লেনদেনের কথা নেই। নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি
পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উল্টো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন
অবৈধ।”
“এসময়ে, এদেশে
জনগনের মধ্যে দেশপ্রেম-ভালোবাসা সমৃদ্ধ জীবন গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই ঘুষ
নিয়োগ বাণিজ্য নামের ওপেন সিক্রেট বিষয়টিকে চিরতরে অপসারণ করার কথা
বললেন,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির
চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।”
No comments:
Post a Comment