ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে শিশুদের ব্যবহার নতুন কিছু নয়। কিন্তু একদিকে হাতে বোমা তুলে দিয়ে তাদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বয়স বাড়িয়ে বড় অপরাধীদের সঙ্গে রাখছে শিশুদের। এতে শিশুরা অপরাধ করে সংশোধনের সুযোগ তো পাচ্ছেই না, বরং জেল থেকে অপরাধী হয়ে বের হচ্ছে।বাংলাদেশে শিশুদের নিয়ে ছোট-বড় ৩৫টি আইন আছে। কিন্তু এর একটি বা দু'টির বেশি মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা জানেন না। আসলে এখন যে অবস্থা, তাতে শিশুদের নিয়ে বড় মুভমেন্ট দরকার। কারণ আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী শিশুদের দেখার দায়িত্ব নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এই মন্ত্রণালয়ে শিশুদের কোনো ‘ডেস্ক'-ই নেই। সারাদেশে নারী বিষয়টি দেখার জন্য কর্মকর্তা থাকলেও শিশুদের দেখার জন্য কোনো কর্মকর্তা নেই।এর জন্য তো লোকবোল থাকতে হবে? ২০১৩ সালের ১৬ই জুন জাতীয় সংসদে শিশু বিল-২০১৩ পাস হয়। এই বিলে বলা আছে কোনো ব্যক্তি যদি শিশুকে সন্ত্রাসী কাজে নিয়োজিত করেন, তবে তার বিচার হবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। এ ধরনের অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এ আইনে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণ বা জনসাধারণের কোনো অংশের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করাকে সন্ত্রাসী কাজ আখ্যায়িত করা হয়েছে। এই আইন পাসের পরেও কিন্তু থেমে নেই সন্ত্রাসী কাজে শিশুদের ব্যবহার। সাধারণ মানুষের দাবি, হরতাল-অবরোধের মতো বিভিন্ন কর্মসূচিতে আর যেন কোনো শিশু চোখ না হারায়, আর যেন কোনো শিশুর হাত উড়ে না যায়। সবারই সন্তান আছে, অন্তত নিজের সন্তান মনে করে এই শিশুদের রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।আলোচনা-সমালোচনা যাই হোক শিশুদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে এটাই তো আসল কথা। আসলে দীর্ঘদিন ধরে যে প্রবণতা চলে আসছে, আমরা তা থেকে বের হতে পারিনি। বয়স বাড়িয়ে মামলার আসামী করা, বয়স বাড়িয়ে শিশুদের বিয়ে দেয়া- সবই কিন্তু অপরাধ। আমাদের সমাজে এই অপরাধগুলো হরহামেশাই হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সবার পরিবারে শিশু আছে। তাই আমাদের সবাইকে শিশুদের রাজনীতিতে ব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বর্তমান অবস্থা যদি চলতে থাকে তাহলে জাতির জন্য ভবিষ্যতে ভয়ংকর দিন অপেক্ষা করছে। তখন শত চেষ্টা করেও আর পরিত্রাণ মিলবে না।
Human Rights & Crime Control Affairs Mass Media Society (Gov.Reg.No.S-11137)
Friday, January 29, 2016
রাজনৈতিক চক্রে ধ্বংস হচ্ছে শিশুদের মানবাধিকার মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে শিশুদের ব্যবহার নতুন কিছু নয়। কিন্তু একদিকে হাতে বোমা তুলে দিয়ে তাদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বয়স বাড়িয়ে বড় অপরাধীদের সঙ্গে রাখছে শিশুদের। এতে শিশুরা অপরাধ করে সংশোধনের সুযোগ তো পাচ্ছেই না, বরং জেল থেকে অপরাধী হয়ে বের হচ্ছে।বাংলাদেশে শিশুদের নিয়ে ছোট-বড় ৩৫টি আইন আছে। কিন্তু এর একটি বা দু'টির বেশি মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা জানেন না। আসলে এখন যে অবস্থা, তাতে শিশুদের নিয়ে বড় মুভমেন্ট দরকার। কারণ আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী শিশুদের দেখার দায়িত্ব নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এই মন্ত্রণালয়ে শিশুদের কোনো ‘ডেস্ক'-ই নেই। সারাদেশে নারী বিষয়টি দেখার জন্য কর্মকর্তা থাকলেও শিশুদের দেখার জন্য কোনো কর্মকর্তা নেই।এর জন্য তো লোকবোল থাকতে হবে? ২০১৩ সালের ১৬ই জুন জাতীয় সংসদে শিশু বিল-২০১৩ পাস হয়। এই বিলে বলা আছে কোনো ব্যক্তি যদি শিশুকে সন্ত্রাসী কাজে নিয়োজিত করেন, তবে তার বিচার হবে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। এ ধরনের অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এ আইনে বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার জন্য জনসাধারণ বা জনসাধারণের কোনো অংশের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করাকে সন্ত্রাসী কাজ আখ্যায়িত করা হয়েছে। এই আইন পাসের পরেও কিন্তু থেমে নেই সন্ত্রাসী কাজে শিশুদের ব্যবহার। সাধারণ মানুষের দাবি, হরতাল-অবরোধের মতো বিভিন্ন কর্মসূচিতে আর যেন কোনো শিশু চোখ না হারায়, আর যেন কোনো শিশুর হাত উড়ে না যায়। সবারই সন্তান আছে, অন্তত নিজের সন্তান মনে করে এই শিশুদের রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।আলোচনা-সমালোচনা যাই হোক শিশুদের মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে এটাই তো আসল কথা। আসলে দীর্ঘদিন ধরে যে প্রবণতা চলে আসছে, আমরা তা থেকে বের হতে পারিনি। বয়স বাড়িয়ে মামলার আসামী করা, বয়স বাড়িয়ে শিশুদের বিয়ে দেয়া- সবই কিন্তু অপরাধ। আমাদের সমাজে এই অপরাধগুলো হরহামেশাই হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সবার পরিবারে শিশু আছে। তাই আমাদের সবাইকে শিশুদের রাজনীতিতে ব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বর্তমান অবস্থা যদি চলতে থাকে তাহলে জাতির জন্য ভবিষ্যতে ভয়ংকর দিন অপেক্ষা করছে। তখন শত চেষ্টা করেও আর পরিত্রাণ মিলবে না।
Monday, January 25, 2016
প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব-মানবাধিকারকে সম্মান করা/রক্ষা করা/পূরণ করা:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন প্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে-মানবাধিকারকে সম্মান করা,রক্ষা করা এবং পূরণ করা ।তিনি আরও বলেন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ফলে অনেকে হয়রানির শিকার হচ্ছেন, প্রতারিত হচ্ছেন, অত্যাচারিত হচ্ছেন।অথচ মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে প্র্রতিটি রাষ্ট্রের তিন ধরনের দায়িত্ব রয়েছে ১। মানবাধিকারকে সম্মান করা, ২। মানবাধিকারকে রক্ষা করা এবং ৩। মানবাধিকারকে পূরণ করা । কিন্তু আজ মানবাধিকার পৃথিবীর দুষ্ট রাজনৈতিক দুষ্টু চক্রে আটকা পড়েছে। মানবাধিকার এখন সুবিধাবাদীদের কাছে একটি হাতিয়ার। মানবাধিকারের নাম করে মানুষকে শোষণ করছে। বর্তমান পৃথিবীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে হার, তা যেকোনো যুগ ও কালের চেয়ে অধিক। দুর্বল মানুষ সবলের হাতে, দুর্বল গোষ্ঠী সবল গোষ্ঠীর হাতে, দুর্বল জাতি শক্তিধর জাতির দ্বারা আজ নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে এবং পৃথিবীর সর্বত্র আজ শিশু, নারী, দরিদ্র, মেহনতি মানুষ, কৃষ্ণগাত্র ও নিম্নবর্ণীয় লোকেরা অধিকারবঞ্চিত, নিগৃহীত ও মানবিক মৌলিক সুযোগ-সুবিধা ও বেঁচে থাকার ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। আসুন সকলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার উদ্দেশ্যে মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ে সচেষ্ট হই।মনে রাখতে হবে, প্রতিটি নাগরিকের প্রতি অপরের শ্রদ্ধাবোধ মানবাধিকার চর্চার অন্যতম সহজ পদ্ধতি।এই মানবাধিকার কার্যক্রমে কেউ কারোর প্রতিপক্ষ নয়, ন্যায় সঙ্গত, ন্যায্য চিন্তা, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য এবং জনকল্যাণ মূলক কাজ করাই হোক আমাদের মূল উদ্দেশ্য ।
Sunday, January 24, 2016
Saturday, January 23, 2016
পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যই অসৎ পুলিশ হওয়ার কারন:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেন সারাদেশে এমন অনেক ঘটনা আছে যেখানে পুলিশ সাধারন জনগনের অনেক ক্ষতিসাধন করে। টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে। তিনি আরও বলেন এদেশে যেমন ভাল ,সৎ পুলিশ আছে তেমনি পাল্লা দিয়ে অসৎ পুলিশের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এজন্য তিনি অনেকটা দায়ী করেছেন পুলিশের ঘুষ নিয়োগ বাণিজ্যকে। কারন চাকুরী নিয়োগের শুরু থেকেই নিয়োগ প্রাপ্ত পুলিশ সদস্য ঘুষ বিনিময়ের সাথে জড়িয়ে পড়ে।তিনি বলেন অনেক পুলিশ সদস্য তাদের পৈতৃক শেষ সম্পদ পর্যন্ত বিক্রি করা সহ অনেক কষ্টে ধারদেনা করে ঘুষের টাকা যোগার করে চাকুরী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রদান করে।পরবর্তীতে ওই পুলিশ সদস্য সাধারনতভাবে নিয়োগের শুরুতে তার দেওয়া ঘুষের টাকা নিয়োগ পাওয়ার পরে ওঠাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।পরবর্তীতে যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের উপর।তার দেওয়া ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে সে মহিয়া হয়ে ওঠে। আর তখনি ঘটে সকল বিপত্তি। অবৈধ টাকার জন্য তারা অনেক কিছু করে বসে।এমনকি অনেক পুলিশ সদস্য তাদের অপকর্মের জন্য রীতিমতো গণমাধ্যমে আলোচিত হয়ে উঠে।কিন্তু আসল কথা হলো পুলিশের সাথে জনগনের আইনের কোথাও কোন টাকার লেনদেনের কথা নেই। পুলিশের সাথে টাকা লেনদেনটাই অবৈধ। একটি পয়সাও না।কিন্তু বিষয়টি যেন এখন পুরোই উলটো টাকা না দেওয়াটায় যেন এখন অবৈধ। যাইহোক সরকারের উচিত সংশ্লিষ্ট বিভাগটিকে আরও স্বয়ংপূর্ণ ভাবে ঢেলে সাজানো। আমরা আশা করবো কিছু সংখ্যক খারাপ পুলিশ সদস্যর জন্য পুরো পুলিশ বাহিনীকে দোষারোপ না করে অসৎ পুলিশদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবগত করে সাহায্য করা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। আইন জানুন।
Thursday, January 21, 2016
এখন ৫ বছরের বাচ্চাও জানে ধর্ষণ কি?:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
Sunday, January 17, 2016
পুলিশ বনাম মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)
মানবাধিকার লংঘনের অনেকটা অভিযোগই পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এসব ঘটনার তদন্ত ভার পুলিশের হাতে থাকায় ভুক্তভোগীরা ন্যায় বিচার পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।পুলিশের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ভূরি ভূরি অভিযোগ থাকলেও জনমনে আস্থা সৃষ্টি করে এমন প্রতিকার বা ন্যায়বিচারের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তেমন দৃষ্টান্ত বিরল। গণমাধ্যমে কোনো ঘটনা নিয়ে হইচই হলে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বড়জোর প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।এর থেকে বেশি কিছু করা হয় না।আসলে প্রত্যাহার মানে তাদেরকে অনেকটা সুকৌশলে বাঁচিয়ে নেওয়া।কিন্তু ঠিকি পরে তাঁদের আবার স্বাভাবিক নিয়মে বদলি করা হয়। লজ্জার বিষয় হলেও এটাই সত্য যে বিষয়টি এখন অনেকটা নোংরামিতে পরিণত হয়েছে।এটা নিন্দনীয় যে নির্যাতন বা ক্রসফায়ারে দেওয়ার বৈধতা দেওয়া হচ্ছে। অথচ যন্ত্রণা ও অমানবিক আচরণ বাংলাদেশের সর্বচ্চো আইন সংবিধান নিষিদ্ধ করেছে।আমরা আশা করবো বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের এমন কার্যকলাপ পরিহার করে অচিরেই তাদের নিজেদের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে নিজেরাই সচেষ্ট হবে।
এক নজরে আমাদের কার্যক্রম সমূহ :মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপিোর্টাস সোসাইটি (IHCRS) একটি মানবাধিকার ও অপরাধ দমন বিষয়ক গণমাধ্যম সংস্থা। সংস্থাটি সৃষ্ট কাল থেকে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিতকরন অভিপ্রায়ে মানব সেবায় ব্যাপক জনকল্যাণমূলক কাজ করে আসছে। এছাড়া বর্তমানে সংস্থাটি ছিন্নমূল পথ শিশু শিক্ষা ও বিনোদন প্রকল্প, শিশু শ্রম বন্ধ করে ভাতার ব্যবস্থা, বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা, সমাজের অসহায় প্রতিবন্ধী/অর্টিজমদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান বাস্তবায়ন প্রকল্পের মত ২০টি জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নিয়েছে।
নিম্নে আপনার সুবিধার্থে বর্তমানে মানবাধিকার বিষয়ে আমাদের বাস্তবায়িত ২০টি কার্যক্রম উল্লেখ করা হলোঃ-
১। নারী নির্যাতন, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার রোধ করা।
২। অন্যায় ভাবে তালাক, যৌন হয়রানী (ইভটিজিং) রোধ করা।
৩। নারী-পুরুষদের সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা।
৪। নারীদের ক্ষেত্রে পৈত্রিক সম্পত্তি ন্যায্য হিস্যা আদায় করা।
৫। নারী ও শিশু অপহরণ, পুলিশি নির্যাতন রোধ করা।
৬। পতিতাদের পতিতা বৃত্তি হতে বের করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, এইডস প্রতিরোধে কার্যক্রম গ্রহণ করা।
৭। সমাজের অবহেলিত নারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজে লাগানো।
৮। প্রতিবন্ধী ও অর্টিজম শিশুদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
৯। পুরুষদের প্রতি অবিচার রোধ করা।
১০। বিনা বিচারে আটকদের মুক্তির ব্যবস্থা করা।
১১। মাদকের তীব্র ছোবল থেকে রক্ষার্থে যুব সমাজকে যুব শক্তিকে পরিণত করার জন্য রাজস্বের বিনিময়ে জমি লিজ নিয়ে কর্ম ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা।
১২। অন্যায়, অপরাধ, প্রতারণা, ভেজাল ও অন্যায় ভাবে চাকুরীচ্যুতি রোধ করা।
১৩। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজের সালিশ ও আইনী সহায়তা করা।
১৪। জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসা করা।
১৫। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দূর্ভিক্ষ, মহামারী ও দূর্ঘটনায় পতিত জনগণকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা।
১৬। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও অবহেলিত ব্যক্তিবর্গকে সহায়তা দান করা।
১৭। বিদেশ পাঠানোর নামে প্রতারণা বন্ধ করা।
১৮। ছিন্নমূল শিশু ও কিশোরদের শিক্ষাকার্যক্রম ও পূর্ণবাসন, প্রতিষ্ঠা করা।
১৯। শারীরিক ও মানবিক অসমর্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য বয়স্ক পূর্ণবাসন প্রতিষ্ঠা করা।
২০। দালালদের খপ্পরে পড়ে বিদেশে মানবেতর জীবন যাপন সহ মানবাধিকার লঙ্ঘন জনিত ঘটনা পর্যাবেক্ষণ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
তাই মানবতার সেবায় অসহায় নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে আমাদের এই ব্যাপক কর্মকান্ড পরিচালনার নিন্মিত্তে আপনাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মানব সেবার মত মহৎ উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসার জন্য বিশেষ আহবান জানানো যাচ্ছে। আমরা একটা কথায় বিশ্বাসী ‘‘মানুষের বিবেক পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ আদালত’’ তাই মানবতার সেবার মত এই মহান উদ্দেশ্য কেন্দ্রীক সাহায্যার্থে আপনাকে নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক সংস্থাটি বিশেষ সম্মানিত হিসেবে প্রস্তাবায়তির মাধ্যমে ‘‘মানুষ মানুষের জন্য প্রাধান্য’’ দিচ্ছে।
Saturday, January 16, 2016
রাব্বী ও বিকাশকে নির্যাতন মানবাধিকার লঙ্ঘন:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বী ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন-ডিএসসিসির কর্মকর্তা বিকাশকে নির্যাতনে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে।এছাড়া তিনি এই দুই কর্মকর্তার সাথে ক্ষমতার অপ-ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে নির্যাতন করায় এই ঘটনার সাথে জড়িত পুলিশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করার কথা বলেন। উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে দায়িত্ব পালনকালে যাত্রাবাড়ীর মিরহাজারীবাগ এলাকার খালপাড় মোড়ে ডিসিসির ওই কর্মকর্তাকে পেটায় পুলিশ। গুরুতর আহত অবস্থায় সিটি করপোরেশনের ওই কর্মকর্তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় বিকালে তাকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিউতে ভর্তি করা হয়। নির্যাতনের এ ঘটনায় অতিরিক্ত ডিআইজির নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে পুলিশের উপপরিদর্শক মাসুদ শিকদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
Friday, January 15, 2016
Thursday, January 14, 2016
অপরাধী পুলিশই আপনার হাত পা ধরবেঃমোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
পুলিশী হয়রানির
শিকার হলে কী করবেন? না থানায় গিয়ে ওসির হাত-পা ধরার দরকার নাই। সোজা চলে
যান দায়রা জজ আদালতে। তার পর অপরাধী পুলিশই আপনার হাত পা খুঁজবে। কোন আইনে?
ক্যামনে কী? পুলিশী হয়রানির শিকার হলে কোথাও না গিয়ে সরাসরি আদালতে চলে
যান।আইনানুযায়ী মামলা করে দেন।মামলা করার ফলে বরখাস্ত হবে অপরাধী পুলিশ।তার
বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেবে আদালত।পরবর্তীতে দেখুন কি হয়
.........।
Wednesday, January 13, 2016
মানবাধিকার লংঘনে প্রতিবাদি হতে হবে :মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।
বলেছেন,
‘কোন মানবাধিকার লংঘনকেই মেনে নেওয়া উচিত নয়। প্রতিবাদ করতে হবে।
মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।’ - See
more at:
http://www.bd24live.com/bangla/article/63510/index.html#sthash.D1V34SNz.dpuf
বলেছেন,
‘কোন মানবাধিকার লংঘনকেই মেনে নেওয়া উচিত নয়। প্রতিবাদ করতে হবে।
মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।’ - See
more at:
http://www.bd24live.com/bangla/article/63510/index.html#sthash.XoiE5Ljt.dpuf
Sunday, January 3, 2016
আদালতে মামলার জট মানবাধিকার লঙ্গনের শামিলঃ মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর) ।
মানবাধিকার কর্মীরা রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ সম্পদ:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।
Saturday, January 2, 2016
২০১৫ সালে ২৪৪ জন সাংবাদিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের স্বীকার:মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)।
Friday, January 1, 2016
অনলাইন সংবাদ পত্রের আড়ালে পর্ন নিউজ চলে :মোঃ আশরাফুল আলম(সাগর)
রাষ্ট্রীয়ভাবে ইন্টারনেটে পর্ণগ্রাফি বন্ধ করার সুফল
১.ইভটিজিং বন্ধ হবে ।২. নৈতিক অবক্ষয় রোধ হবে ।
৩. ছাত্রছাত্রীরা লেখাপড়ায় অধিক মনোযোগী হবে ।
৪. যৌন হয়রানী বন্ধ হবে ।
৫. মাদক সেবন কমবে ।
কিন্তু আসল কথা হল ইন্টারনেটে পর্ন সাইট বন্ধ হবে কিভাবে, অনলাইন সংবাদ পত্রের আড়ালে যেভাবে পর্ন নিউজ চলে ১০ টা বন্ধ করলে ১০০ টা চালু হবে। এটা একটা ভাইরাস যার কোন প্রতিষেধক নাই।
তার থেকে উত্তম উপায় শিক্ষায় পরিবর্তন আনতে হবে , বর্তমানের নীতি
নৈতিকতাহীন সেকুলার শিক্ষাব্যবস্থা দিয়ে এর চেয়ে ভালো কোন আউটপুট পাওয়া
যাবে না। গাছে রোগ হইছে বলে রোগা ডালটা কেটে ফেলতে হবে নাকি রোগের কারন
খুজে বের করে সেটা সারাবার চেষ্টা করাটা ভালো!!!
বিজ্ঞান শিক্ষা মানুষকে বিজ্ঞানী বানাতে পারে, কিন্তু মানুষ হতে জ্ঞ্যান দরকার, এখন শিক্ষা আছে জ্ঞ্যান নাই। তাই এই হাল।আসল কথা হল এই রোগের কোন প্রতিষেধক নাই। একমাত্র প্রতিরোধক হলো নৈতিক জ্ঞান।
বিজ্ঞান শিক্ষা মানুষকে বিজ্ঞানী বানাতে পারে, কিন্তু মানুষ হতে জ্ঞ্যান দরকার, এখন শিক্ষা আছে জ্ঞ্যান নাই। তাই এই হাল।আসল কথা হল এই রোগের কোন প্রতিষেধক নাই। একমাত্র প্রতিরোধক হলো নৈতিক জ্ঞান।
Subscribe to:
Posts (Atom)