বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব কথা বলেছেন তিনি।আশরাফুল আলম বলেন, বিচারের জন্য অনেকে
আদালতের প্রাঙ্গনে দিনের পর দিন ঘুরছেন। কিন্তু আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার
চক্রে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে সবাই। এতে একদিকে যেমন হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে
বিচার প্রত্যাশীরা, অন্যদিকে আদালতের দীর্ঘমেয়াদী বিচার চক্রের মারপ্যাঁচে
পার পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা। ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা রকম উপায় অবলম্বন করে
সাক্ষী ঘুরিয়ে ফেলার অনেকটা সময় পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা।তিনি দ্রুত মামলা নিস্পত্তি করতে বিচার
সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে আরও বেশি উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন,
মানবাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল রক্ষাকবচ। আর গণতন্ত্রের মূল পাহারাদার
হচ্ছেন মানবাধিকার কর্মীরা। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে, মানবাধিকার তত
প্রতিষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশের সমস্ত গুম ও অপহরণ আইনের আওতায়
এনে ক্রিমিনাল প্রসিজিডিউর কোর্ট অনুযায়ী বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি
দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সংবিধানের মৌলিক অধিকারই হচ্ছে মানবাধিকার।
কোর্টে অসংখ্য বিচার পড়ে আছে। বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছে
না। সাধারণ মানুষ বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।তিনি আরও বলেন, মানবাধিকার কর্মীদের উচিত
সরকারের কাছে যথা সময়ে বিচার পাওয়ার দাবি করা। এক্ষেত্রে মানবাধিকার
কর্মীদের সোচ্চার হতে হবে। একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমাদেরকে অনেক
সচেতনভাবে চলতে হবে। সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে নিজে স্বচ্ছ থাকতে
হবে। দুর্নীতিবাজরা কখনও মানবাধিকার কর্মী হতে পারে না।
Human Rights & Crime Control Affairs Mass Media Society (Gov.Reg.No.S-11137)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment